যশোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই দল গ্রামবাসী। এতে অন্তত ৫জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার যশোর সদর উপজেলা বড় হৈবতপুর মাঠে এ ঘটনা ঘটে।আহতরা হলেন, হৈবতপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি রাজু আহমেদ, ৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সম্পাদক শামীম হোসেন, জিয়া ও পাপ্পু। এছাড়া শফি নামে একজন যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে তাকে মারপিট করে ওই ঘটনার প্রতিপক্ষের লোকজন। তাকে চিকিৎসার জন্য খুলনায় রেফার্ড করা হয়েছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সদর উপজেলার হৈবতপুর ইউনিয়নের বড় হৈবতপুর গ্রামের মাঠে অন্যের পানি নিজের জমিতে দেয়ার জন্য আইল কেটে দেন আওয়ামী লীগ নেতা আনিছ মেম্বরসহ তার লোকজন। আইল কেটে দেয়ায় গ্রামবাসী প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে আনিছ মেম্বর নিজ এলাকার মসজিদের দুইটি মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন ডাক দেন। কিছু সময়ের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে চলে আসেন। অন্যদিকে বড় হৈবতপুর গ্রামবাসীও সেখানে জড় হন। এ সময় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেন যুবদল নেতা রাজু। কিন্তু উভয়পক্ষ সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ৫জন আহত হন। তাদেরকে হাসপাতলে ভর্তি করা হয়েছে।যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মিঠুন কুমার জানান, আহতদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন আছে। একজনের মাথায় বেশ কয়েকটি ক্ষত রয়েছে।যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি কাজী বাবুল হোসেন জানান, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। লিখিত অভিযোগ কেউ দেয়নি। কেউ আটক নেই।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
যশোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই দল গ্রামবাসী। এতে অন্তত ৫জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার যশোর সদর উপজেলা বড় হৈবতপুর মাঠে এ ঘটনা ঘটে।আহতরা হলেন, হৈবতপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি রাজু আহমেদ, ৪ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সম্পাদক শামীম হোসেন, জিয়া ও পাপ্পু। এছাড়া শফি নামে একজন যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে তাকে মারপিট করে ওই ঘটনার প্রতিপক্ষের লোকজন। তাকে চিকিৎসার জন্য খুলনায় রেফার্ড করা হয়েছে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে সদর উপজেলার হৈবতপুর ইউনিয়নের বড় হৈবতপুর গ্রামের মাঠে অন্যের পানি নিজের জমিতে দেয়ার জন্য আইল কেটে দেন আওয়ামী লীগ নেতা আনিছ মেম্বরসহ তার লোকজন। আইল কেটে দেয়ায় গ্রামবাসী প্রতিবাদ করেন। এক পর্যায়ে আনিছ মেম্বর নিজ এলাকার মসজিদের দুইটি মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন ডাক দেন। কিছু সময়ের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে চলে আসেন। অন্যদিকে বড় হৈবতপুর গ্রামবাসীও সেখানে জড় হন। এ সময় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেন যুবদল নেতা রাজু। কিন্তু উভয়পক্ষ সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ৫জন আহত হন। তাদেরকে হাসপাতলে ভর্তি করা হয়েছে।যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মিঠুন কুমার জানান, আহতদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন আছে। একজনের মাথায় বেশ কয়েকটি ক্ষত রয়েছে।যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি কাজী বাবুল হোসেন জানান, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। লিখিত অভিযোগ কেউ দেয়নি। কেউ আটক নেই।