ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফকে বুধবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটে শাহবাগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পথে। হেনস্তার শিকার নারী শিক্ষার্থী প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন এবং পরে শাহবাগ থানায় মামলা করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসের তথ্যমতে, অভিযুক্ত মোস্তফা আসিফ রাস্তায় নারী শিক্ষার্থীটিকে তার পোশাক নিয়ে হেনস্তা করেন। এ নিয়ে শিক্ষার্থীটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দেন এবং পরে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন। বিকেলে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তকে শনাক্ত করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসে। সেখানে মোস্তফা আসিফ হেনস্তার কথা স্বীকার করেন। পরে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে নারী শিক্ষার্থীটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেন, "এই লোকটা আজকে আমাকে শাহবাগ থেকে আসার পথে হ্যারাস করেছে। সে আমাকে হুট করে রাস্তায় দাঁড় করায় দিয়ে বলতেসে আমার ড্রেস ঠিক নাই, আমি পর্দা করি নাই ইত্যাদি ইত্যাদি এবং তার আচরণ খুবই অ্যাগ্রেসিভ ছিল। পরবর্তীতে তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করি আপনি কোন হলে থাকেন, কোন ডিপার্টমেন্টে পড়েন। সে বলে সে এই ক্যাম্পাসের কেউ না।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, তিনি সালোয়ার, কামিজ ও ওড়না পরেছিলেন। তার পরও অভিযুক্ত ব্যক্তি তার পোশাক নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। শিক্ষার্থীটি প্রক্টরকে ফোন করার চেষ্টা করলে মোস্তফা আসিফ দৌড়ে চলে যান।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি নারী শিক্ষার্থীটিকে যৌন হেনস্তা করেছেন। এ বিষয়ে মামলা করা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফকে বুধবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটে শাহবাগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পথে। হেনস্তার শিকার নারী শিক্ষার্থী প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন এবং পরে শাহবাগ থানায় মামলা করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসের তথ্যমতে, অভিযুক্ত মোস্তফা আসিফ রাস্তায় নারী শিক্ষার্থীটিকে তার পোশাক নিয়ে হেনস্তা করেন। এ নিয়ে শিক্ষার্থীটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দেন এবং পরে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন। বিকেলে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তকে শনাক্ত করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসে। সেখানে মোস্তফা আসিফ হেনস্তার কথা স্বীকার করেন। পরে তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ঘটনার বিবরণ দিয়ে নারী শিক্ষার্থীটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেন, "এই লোকটা আজকে আমাকে শাহবাগ থেকে আসার পথে হ্যারাস করেছে। সে আমাকে হুট করে রাস্তায় দাঁড় করায় দিয়ে বলতেসে আমার ড্রেস ঠিক নাই, আমি পর্দা করি নাই ইত্যাদি ইত্যাদি এবং তার আচরণ খুবই অ্যাগ্রেসিভ ছিল। পরবর্তীতে তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করি আপনি কোন হলে থাকেন, কোন ডিপার্টমেন্টে পড়েন। সে বলে সে এই ক্যাম্পাসের কেউ না।"
তিনি আরও উল্লেখ করেন, তিনি সালোয়ার, কামিজ ও ওড়না পরেছিলেন। তার পরও অভিযুক্ত ব্যক্তি তার পোশাক নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। শিক্ষার্থীটি প্রক্টরকে ফোন করার চেষ্টা করলে মোস্তফা আসিফ দৌড়ে চলে যান।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি নারী শিক্ষার্থীটিকে যৌন হেনস্তা করেছেন। এ বিষয়ে মামলা করা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।