ফরিদপুরে অবৈধ ইটভাটায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (৮ মার্চ) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার কয়েকটি ইটভাটায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের মাধ্যমে ইট তৈরির অভিযোগের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
স্থানীয় প্রশাসন ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, সেনাবাহিনী ও পুলিশ অংশ নেয়।
অভিযানে অবৈধ ভাবে মাটি উত্তোলনের দায়ে শহরের টেপাখোলা এলাকায় অবস্থিত কে কে ইউ ব্রিকসের মালিক খলিফা কামাল উদ্দিনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর জেলার বেশ কয়েকটি ইটভাটা নিয়মবহির্ভূতভাবে নদী ও আশপাশের জমি থেকে মাটি উত্তোলন করে আসছিল। এ কারণে পরিবেশের ভারসাম্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নদী ভাঙনের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছিল। অভিযুক্ত ইটভাটাগুলো সরকারি স্লুইস গেট সংলগ্ন এলাকা থেকে মাটি সংগ্রহ করায় স্থাপনাটির স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া ওই ইটভাটা কর্তৃপক্ষের সেখান থেকে মাটি উত্তোলনের কোনো বৈধ অনুমোদন বা লাইসেন্স নেই। অভিযানের সময় অবৈধ মাটি উত্তোলনের সত্যতা পাওয়া গেলে ঘটনাস্থলেই মোবাইল কোর্ট বসিয়ে কে কে ইউ ব্রিকসের মালিক খলিফা কামাল উদ্দিনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সন্ধ্যায় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কমরুল হাসান মোল্লা জানান, আমরা চাই জেলায় কেউ অবৈধ বা অন্যায় ভাবে কোনো কাজ যাতে করতে না পারে। আর কেউ যদি করার সাহস দেখায় সেখানেই প্রতিরোধ বা নিয়মিত আইন প্রয়োগ করা হবে। অবৈধভাবে বালি উত্তোলন ও মাটিকাটাসহ লাইসেন্স বিহীন ইটভাটা বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
ফরিদপুরে অবৈধ ইটভাটায় যৌথবাহিনীর অভিযানে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (৮ মার্চ) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার কয়েকটি ইটভাটায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের মাধ্যমে ইট তৈরির অভিযোগের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
স্থানীয় প্রশাসন ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, সেনাবাহিনী ও পুলিশ অংশ নেয়।
অভিযানে অবৈধ ভাবে মাটি উত্তোলনের দায়ে শহরের টেপাখোলা এলাকায় অবস্থিত কে কে ইউ ব্রিকসের মালিক খলিফা কামাল উদ্দিনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর জেলার বেশ কয়েকটি ইটভাটা নিয়মবহির্ভূতভাবে নদী ও আশপাশের জমি থেকে মাটি উত্তোলন করে আসছিল। এ কারণে পরিবেশের ভারসাম্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নদী ভাঙনের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছিল। অভিযুক্ত ইটভাটাগুলো সরকারি স্লুইস গেট সংলগ্ন এলাকা থেকে মাটি সংগ্রহ করায় স্থাপনাটির স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া ওই ইটভাটা কর্তৃপক্ষের সেখান থেকে মাটি উত্তোলনের কোনো বৈধ অনুমোদন বা লাইসেন্স নেই। অভিযানের সময় অবৈধ মাটি উত্তোলনের সত্যতা পাওয়া গেলে ঘটনাস্থলেই মোবাইল কোর্ট বসিয়ে কে কে ইউ ব্রিকসের মালিক খলিফা কামাল উদ্দিনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সন্ধ্যায় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কমরুল হাসান মোল্লা জানান, আমরা চাই জেলায় কেউ অবৈধ বা অন্যায় ভাবে কোনো কাজ যাতে করতে না পারে। আর কেউ যদি করার সাহস দেখায় সেখানেই প্রতিরোধ বা নিয়মিত আইন প্রয়োগ করা হবে। অবৈধভাবে বালি উত্তোলন ও মাটিকাটাসহ লাইসেন্স বিহীন ইটভাটা বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।