সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিএসইসির ‘সার্ভেইল্যান্স’ কার্যক্রমের একটি সফটওয়্যারের অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে তথ্য পাচার, অর্থ আত্মসাৎ এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়।
সোমবার দুদকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সকালে সহকারী পরিচালকদের নেতৃত্বে ‘এনফোর্সমেন্ট’ ইউনিটের চার সদস্য বিএসইসিতে গিয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
দুদক জানিয়েছে, ২০১২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স কক্ষের বাইরে পরিচালকের ব্যক্তিগত কক্ষে সফটওয়্যারের একটি ‘ডেডিকেটেড’ সংযোগ ছিল, যা বর্তমানে নেই। তবে গোপনীয় তথ্য সংবলিত এই সংযোগ পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, ফলে বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ ছাড়া, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে পরিচালিত ‘ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের’ (সিএমডিপি) বাস্তবায়নও পরিদর্শনের আওতায় আনা হয়।
দুদক জানায়, ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রায় ২৮ কোটি টাকার প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৪ সালে শেষ হলেও এর ‘প্রজেক্ট কমপ্লিশন’ প্রতিবেদন মন্ত্রণয়ে জমা পড়েছে, কিন্তু ‘আরআইএস’ সফটওয়্যারটি এখনও সক্রিয় ও হস্তান্তর হয়নি। তদন্তে প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে বলে দুদক জানিয়েছে।
এর আগে, গত ২ মার্চ বিএসইসির আইপিও অনুমোদন সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালায় দুদক।
সেসময় দুদক জানায়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইপিও অনুমোদন পেয়েছে এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সুপারিশ ও পর্যবেক্ষণ যথাযথভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। পাশাপাশি, ‘প্রাইভেট প্লেসমেন্ট’ জালিয়াতি, অতিরিক্ত মূল্যে শেয়ার বিক্রির পর দ্রুত দরপতন ঘটানো এবং বিএসইসির নিয়ন্ত্রণের অভাবে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির অভিযোগও ওঠে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এসব বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিএসইসির ‘সার্ভেইল্যান্স’ কার্যক্রমের একটি সফটওয়্যারের অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে তথ্য পাচার, অর্থ আত্মসাৎ এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়।
সোমবার দুদকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সকালে সহকারী পরিচালকদের নেতৃত্বে ‘এনফোর্সমেন্ট’ ইউনিটের চার সদস্য বিএসইসিতে গিয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
দুদক জানিয়েছে, ২০১২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিএসইসির সার্ভেইল্যান্স কক্ষের বাইরে পরিচালকের ব্যক্তিগত কক্ষে সফটওয়্যারের একটি ‘ডেডিকেটেড’ সংযোগ ছিল, যা বর্তমানে নেই। তবে গোপনীয় তথ্য সংবলিত এই সংযোগ পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, ফলে বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ ছাড়া, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে পরিচালিত ‘ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের’ (সিএমডিপি) বাস্তবায়নও পরিদর্শনের আওতায় আনা হয়।
দুদক জানায়, ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রায় ২৮ কোটি টাকার প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৪ সালে শেষ হলেও এর ‘প্রজেক্ট কমপ্লিশন’ প্রতিবেদন মন্ত্রণয়ে জমা পড়েছে, কিন্তু ‘আরআইএস’ সফটওয়্যারটি এখনও সক্রিয় ও হস্তান্তর হয়নি। তদন্তে প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে বলে দুদক জানিয়েছে।
এর আগে, গত ২ মার্চ বিএসইসির আইপিও অনুমোদন সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালায় দুদক।
সেসময় দুদক জানায়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইপিও অনুমোদন পেয়েছে এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সুপারিশ ও পর্যবেক্ষণ যথাযথভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। পাশাপাশি, ‘প্রাইভেট প্লেসমেন্ট’ জালিয়াতি, অতিরিক্ত মূল্যে শেয়ার বিক্রির পর দ্রুত দরপতন ঘটানো এবং বিএসইসির নিয়ন্ত্রণের অভাবে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির অভিযোগও ওঠে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এসব বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।