alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক-বাবরসহ ৪৯ জনের খালাস রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানির জন্য মামলাটি বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চের কার্যতালিকায় রাখা হয়েছে।

হাই কোর্টের রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছিল।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জহিরুল হক সুমন জানান, আপিল বিভাগের আজকের কার্যতালিকার ২৪ নম্বর ক্রমিকে মামলাটি শুনানির জন্য রয়েছে। তিনি বলেন, "হাই কোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় বিচারের জন্য আমরা আপিল করেছি।"

আসামিপক্ষের অন্যতম কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মো. শিশির মনির বলেন, "রাষ্ট্রপক্ষ হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে। আপিলে হাই কোর্টের রায় বাতিল চাওয়া হয়েছে।"

পটভূমি:

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এ হামলায় ২৪ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হন। নিহতদের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভী রহমানও ছিলেন। হামলার সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দিচ্ছিলেন। তিনি সেদিন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান।

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এ মামলায় ২০১৮ সালে বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জন পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে গত ১ ডিসেম্বর হাই কোর্টের একটি বেঞ্চ আসামিদের আপিল মঞ্জুর করে তাদের সবাইকে খালাস দেয়। হাই কোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ বাতিল করা হয়।

হাই কোর্টের রায়ের প্রতিক্রিয়া:

হাই কোর্টের রায়ে আসামিদের খালাস দেওয়ায় নিহতদের পরিবার এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তোলেন, "গ্রেনেড হামলায় নিহত ২৪ জনের পরিবার কি তাহলে সুবিচার পাবে না?"

হাই কোর্টের রায়ে বলা হয়, "২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল দেশের ইতিহাসে একটি জঘন্য ও মর্মান্তিক ঘটনা। নিহতদের আত্মার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন, যা এ পর্যন্ত এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত রয়েছে।" আদালতের রায়ের এই পর্যবেক্ষণের আলোকে যথাযথ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এই আদেশের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়।

মামলার অভিযোগ:

মামলার অভিযোগে বলা হয়, শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ওই হামলা চালানো হয়। হামলায় অংশ নেয় হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামী বাংলাদেশের (হুজি) জঙ্গিরা। তারা সহযোগিতা নেয় বিদেশি জঙ্গিদের। অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ষড়যন্ত্রের পেছনে ছিল তখনকার চারদলীয় জোট সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ‘ইন্ধন’। হামলায় ব্যবহৃত আর্জেস গ্রেনেড আনা হয় পাকিস্তান থেকে।

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন তার রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছিলেন, "রাষ্ট্রযন্ত্রের সহায়তায় ওই হামলা ছিল দলকে নেতৃত্বশূন্য করার ঘৃণ্য অপচেষ্টা।" তিনি আরও বলেন, "রাজনীতিতে অবশ্যম্ভাবীভাবে ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের মধ্যে শত বিরোধ থাকবে। তাই বলে বিরোধী দলকে নেতৃত্বশূন্য করার প্রয়াস চালানো হবে? এটা কাম্য নয়।"

হাই কোর্টের যুক্তি:

হাই কোর্টের রায়ে বলা হয়, "সামগ্রিক বিবেচনায় আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, এ মামলায় যেভাবে আসামিদের দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেওয়া হয়েছে, তা অবৈধ এবং আইনের বিচারে তা টেকে না।" আদালত আরও বলেন, "যেভাবে এ মামলায় পুনঃতদন্তের আদেশ দেওয়া হয়েছিল, তা ছিল আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত। যে সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল, সেই অভিযোগপত্রই ছিল অবৈধ।"

ব্যবসায়ী পরিচয়ে ৫ মাস নারায়ণগঞ্জে ছিলেন আরসা প্রধান

ছবি

খিলগাঁওয়ে সাত বছরের শিশু ধর্ষণ মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

ছবি

পল্লবীতে দলবদ্ধ ধর্ষণ, ৯৯৯-এ ফোন করে উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২

ছবি

পরিবেশে ভেজাল সেমাই তৈরী হচ্ছে ঃ কারখানায় অভিযানে ৩জন গ্রেপ্তার ও ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা

ছবি

ওসমান পরিবারের বিরুদ্ধে টেলিকম জালিয়াতি বিটিআরসির ১২৬ কোটি টাকা ফাঁকির অভিযোগ

সিলেটে মোটরসাইকেল আরোহী খুন

ছবি

শেখ হাসিনার স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও ৩১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ,এসব হিসাবে আছে ৩৯৪ কোটি টাকা

সোনারগাঁয়ে এক রাতে দুই স্থানে ডাকাতি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট

ছবি

দোহারে কিশোরী ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় যুবকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার

ছবি

সিলেটে প্রবাসী হত্যা: অভিযুক্তদের বসতঘরে আগুন

লালমনিরহাটে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ ৩ জন গ্রেফতার

ছবি

৩৮ লাখ টাকা ও ৭৭ হাজার জাল রুপি উদ্ধার ঃ নোট তৈরীর সঞ্জামসহ ২ জন গ্রেপ্তার-ডিবি

শরীয়তপুর আইনজীবী সমিতির ঘুষ বিতর্ক, আদালতে অভিযোগ বাক্স স্থাপন

শরীয়তপুর আইনজীবী সমিতির সভা ডেকে ঘুষ নির্ধারণের ঘটনায় সভাপতি ও সম্পাদককে কারণ দর্শানোর নোটিশ

মহাসড়কের সোনারগাঁয়ে ডিবি পরিচয়ে কোটি টাকা ডাকাতি, পুলিশ বলছে রহস্যজনক

শ্রীনগরে ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে চাচীকে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ,অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ছবি

মাগুরায় শিশু ধর্ষণ ও হত্যা: প্রধান আসামির আদালতে জবানবন্দি

নার্সকে ধর্ষণের অভিযোগে শিবচরে ক্লিনিক মালিক গ্রেফতার

নোয়াখালীতে বিধবাকে ধর্ষণের হুমকি দিয়ে ঘরে ডাকাতি

ফরিদপুরে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধের বিরুদ্ধে মামলা

সখীপুরে পর্নোগ্রাফি মামলায় আসামী ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ধর্ষণের অভিযোগে দেবর কারাগারে

জকিগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যানের গাড়ি অবৈধ ব্যবহার

ছবি

পীরগজ্ঞে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ৩ গনমাধ্যম কর্মী অধ্যক্ষের লোকজনের হামরার শিকার

এবার সিলেটে নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার, গ্রেফতার ৩

ছবি

মাধবপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন ও বিক্রির দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

ছবি

শাপলা চত্বরে ‘গণহত্যার’ অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

‘আপত্তিকর আচরণের’ কারণে হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষকে খুন করা হয়েছে: পুলিশ

ছবি

হাসিনা ও পরিবারের জব্দ ব্যাংক হিসাবঃ কোন অ্যাকাউন্টে কত টাকা

সোনারগাঁয়ে পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে চলে মেঘনা নদীতে চাঁদাবাজি, বিকাশে চাঁদা নেয় রনি হাসান

ছবি

ছিনতাই ও চুরি হওয়া ৫৭টি মোবাইল ফোন সেট উদ্ধার

ছবি

খুলনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ১২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

থানায় ঢুকে তরুণের হামলা, ওসিসহ আহত তিনজন

ছবি

বিএসইসিতে আবারও দুদকের অভিযান

সিলেটে কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক-বাবরসহ ৪৯ জনের খালাস রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানির জন্য মামলাটি বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চের কার্যতালিকায় রাখা হয়েছে।

হাই কোর্টের রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছিল।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জহিরুল হক সুমন জানান, আপিল বিভাগের আজকের কার্যতালিকার ২৪ নম্বর ক্রমিকে মামলাটি শুনানির জন্য রয়েছে। তিনি বলেন, "হাই কোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় বিচারের জন্য আমরা আপিল করেছি।"

আসামিপক্ষের অন্যতম কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মো. শিশির মনির বলেন, "রাষ্ট্রপক্ষ হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে। আপিলে হাই কোর্টের রায় বাতিল চাওয়া হয়েছে।"

পটভূমি:

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এ হামলায় ২৪ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হন। নিহতদের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভী রহমানও ছিলেন। হামলার সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দিচ্ছিলেন। তিনি সেদিন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান।

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এ মামলায় ২০১৮ সালে বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জন পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে গত ১ ডিসেম্বর হাই কোর্টের একটি বেঞ্চ আসামিদের আপিল মঞ্জুর করে তাদের সবাইকে খালাস দেয়। হাই কোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ বাতিল করা হয়।

হাই কোর্টের রায়ের প্রতিক্রিয়া:

হাই কোর্টের রায়ে আসামিদের খালাস দেওয়ায় নিহতদের পরিবার এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তোলেন, "গ্রেনেড হামলায় নিহত ২৪ জনের পরিবার কি তাহলে সুবিচার পাবে না?"

হাই কোর্টের রায়ে বলা হয়, "২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল দেশের ইতিহাসে একটি জঘন্য ও মর্মান্তিক ঘটনা। নিহতদের আত্মার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন, যা এ পর্যন্ত এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত রয়েছে।" আদালতের রায়ের এই পর্যবেক্ষণের আলোকে যথাযথ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এই আদেশের অনুলিপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়।

মামলার অভিযোগ:

মামলার অভিযোগে বলা হয়, শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ওই হামলা চালানো হয়। হামলায় অংশ নেয় হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামী বাংলাদেশের (হুজি) জঙ্গিরা। তারা সহযোগিতা নেয় বিদেশি জঙ্গিদের। অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ষড়যন্ত্রের পেছনে ছিল তখনকার চারদলীয় জোট সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ‘ইন্ধন’। হামলায় ব্যবহৃত আর্জেস গ্রেনেড আনা হয় পাকিস্তান থেকে।

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন তার রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেছিলেন, "রাষ্ট্রযন্ত্রের সহায়তায় ওই হামলা ছিল দলকে নেতৃত্বশূন্য করার ঘৃণ্য অপচেষ্টা।" তিনি আরও বলেন, "রাজনীতিতে অবশ্যম্ভাবীভাবে ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের মধ্যে শত বিরোধ থাকবে। তাই বলে বিরোধী দলকে নেতৃত্বশূন্য করার প্রয়াস চালানো হবে? এটা কাম্য নয়।"

হাই কোর্টের যুক্তি:

হাই কোর্টের রায়ে বলা হয়, "সামগ্রিক বিবেচনায় আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, এ মামলায় যেভাবে আসামিদের দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেওয়া হয়েছে, তা অবৈধ এবং আইনের বিচারে তা টেকে না।" আদালত আরও বলেন, "যেভাবে এ মামলায় পুনঃতদন্তের আদেশ দেওয়া হয়েছিল, তা ছিল আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত। যে সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল, সেই অভিযোগপত্রই ছিল অবৈধ।"

back to top