সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আরও দুটি মামলা করেছে।
অভিযোগ, দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ লাভ।
বৃহস্পতিবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক মামলা দুটি দায়ের করেন। এর আগে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দের অভিযোগে পুতুলের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করা হয়েছিল।
প্রথম মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, পুতুল ও নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর সদস্যভুক্ত ব্যাংকগুলোর করপোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি (সিএসআর) তহবিল থেকে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি ৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছেন। দুদকের দাবি, এই অর্থের ব্যবহার সম্পর্কে কোনো রেকর্ড নেই এবং প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্বও অনুসন্ধানে পাওয়া যায়নি।
দ্বিতীয় মামলায় পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ লাভ করেছেন। এজাহারে বলা হয়েছে, পুতুল তার জীবন বৃত্তান্তে (সিভি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ও শিক্ষা ম্যানুয়েল রিভিউ সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মিথ্যা তথ্য যুক্ত করেছিলেন, যা তার নিয়োগের পথ সুগম করে।
১২ জানুয়ারি পুতুলের বিরুদ্ধে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দের অভিযোগে একটি মামলা করে দুদক। ওই মামলায় পুতুল, শেখ হাসিনাসহ মোট ১৬ জনকে আসামি করা হয়। ক্ষমতায় পালাবদলের পর পুতুলকে প্রথম আসামি করা হয়।
দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এবং দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। দুদকের দাবি, প্রাথমিক অনুসন্ধানে পুতুল ও অন্যান্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আরও দুটি মামলা করেছে।
অভিযোগ, দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ লাভ।
বৃহস্পতিবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক মামলা দুটি দায়ের করেন। এর আগে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দের অভিযোগে পুতুলের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করা হয়েছিল।
প্রথম মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, পুতুল ও নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি)-এর সদস্যভুক্ত ব্যাংকগুলোর করপোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি (সিএসআর) তহবিল থেকে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি ৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছেন। দুদকের দাবি, এই অর্থের ব্যবহার সম্পর্কে কোনো রেকর্ড নেই এবং প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্বও অনুসন্ধানে পাওয়া যায়নি।
দ্বিতীয় মামলায় পুতুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ লাভ করেছেন। এজাহারে বলা হয়েছে, পুতুল তার জীবন বৃত্তান্তে (সিভি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ও শিক্ষা ম্যানুয়েল রিভিউ সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণের মিথ্যা তথ্য যুক্ত করেছিলেন, যা তার নিয়োগের পথ সুগম করে।
১২ জানুয়ারি পুতুলের বিরুদ্ধে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দের অভিযোগে একটি মামলা করে দুদক। ওই মামলায় পুতুল, শেখ হাসিনাসহ মোট ১৬ জনকে আসামি করা হয়। ক্ষমতায় পালাবদলের পর পুতুলকে প্রথম আসামি করা হয়।
দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এবং দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। দুদকের দাবি, প্রাথমিক অনুসন্ধানে পুতুল ও অন্যান্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।