রাজধানীর গুলশানে পুলিশের প্লাজার সামনে বৃহস্পতিবার রাতে গুলি করে সুমন (৩৫) নামের এক ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়েছে।
ইন্টারনেট ব্যবসার পাশাপাশি স্থানীয় অপরাধচক্রের সঙ্গে সুমনের সম্পৃক্ততার তথ্য দিয়েছে পুলিশ জানান, সুমন স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘সেভেন স্টার’-এর সাথে দ্বন্দ্বে জড়িত ছিলেন, যার কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে।
গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোখলেসুর রহমান জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে গুলি চালিয়ে সুমনকে আহত করা হয়। পুলিশ সুমনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়, কিন্তু রাত ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সুমনের মাথা এবং বুকের বাঁ পাশে গুলির ক্ষত ছিল।
এসআই মারুফ আহামেদ জানান, সুমনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা ছিল এবং তার গ্রামের বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে। তিনি ভাষানটেকে বসবাস করতেন এবং ব্যবসা করতেন মহাখালী টিবিগেইট এলাকায়।
সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই বাদশা অভিযোগ করেছেন যে, সুমনের ‘সেভেন স্টার’ গ্যাংয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল, যা তার হত্যার কারণ হতে পারে।
গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার আল আমিন হোসাইন জানিয়েছেন, সুমনকে ‘টেলি সুমন’ নামে পরিচিতি পাওয়া যায় এবং তিনি মনে করেন, এই হত্যাকাণ্ডটি অন্তঃদ্বন্দ্বের কারণে ঘটেছে।
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর গুলশানে পুলিশের প্লাজার সামনে বৃহস্পতিবার রাতে গুলি করে সুমন (৩৫) নামের এক ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়েছে।
ইন্টারনেট ব্যবসার পাশাপাশি স্থানীয় অপরাধচক্রের সঙ্গে সুমনের সম্পৃক্ততার তথ্য দিয়েছে পুলিশ জানান, সুমন স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ‘সেভেন স্টার’-এর সাথে দ্বন্দ্বে জড়িত ছিলেন, যার কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে।
গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোখলেসুর রহমান জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে গুলি চালিয়ে সুমনকে আহত করা হয়। পুলিশ সুমনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়, কিন্তু রাত ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সুমনের মাথা এবং বুকের বাঁ পাশে গুলির ক্ষত ছিল।
এসআই মারুফ আহামেদ জানান, সুমনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা ছিল এবং তার গ্রামের বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে। তিনি ভাষানটেকে বসবাস করতেন এবং ব্যবসা করতেন মহাখালী টিবিগেইট এলাকায়।
সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই বাদশা অভিযোগ করেছেন যে, সুমনের ‘সেভেন স্টার’ গ্যাংয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল, যা তার হত্যার কারণ হতে পারে।
গুলশান বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার আল আমিন হোসাইন জানিয়েছেন, সুমনকে ‘টেলি সুমন’ নামে পরিচিতি পাওয়া যায় এবং তিনি মনে করেন, এই হত্যাকাণ্ডটি অন্তঃদ্বন্দ্বের কারণে ঘটেছে।