অবৈধ সম্পদের এক মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়িচালক আব্দুল মালেককে দুটি ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার ঢাকার ছয় নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন। মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগমের বিরুদ্ধে করা আরেকটি মামলার রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে ১৬ এপ্রিল ধার্য করা হয়েছে।
এর আগে অস্ত্র মামলায় মালেককে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অবৈধ সম্পদের মামলায় তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তথ্য গোপনের অভিযোগে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড।
আদালতের আদেশ অনুযায়ী, অবৈধভাবে অর্জিত মালেকের ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হবে। দুটি সাজা একত্রে কার্যকর হওয়ায় তাকে ১০ বছর কারাভোগ করতে হবে।
২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মালেক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে। মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। অপর মামলায় তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১ কোটি ১০ লাখ ৯২ হাজার ৫০০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে মালেককে আটক করে র্যাব। এরপর তার বিপুল সম্পদের তথ্য সামনে আসে, যার মধ্যে দুটি সাততলা ভবন, একটি ১০ তলা নির্মাণাধীন ভবন, ১৫টি ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
অবৈধ সম্পদের এক মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়িচালক আব্দুল মালেককে দুটি ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার ঢাকার ছয় নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন। মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগমের বিরুদ্ধে করা আরেকটি মামলার রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে ১৬ এপ্রিল ধার্য করা হয়েছে।
এর আগে অস্ত্র মামলায় মালেককে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অবৈধ সম্পদের মামলায় তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তথ্য গোপনের অভিযোগে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়, অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড।
আদালতের আদেশ অনুযায়ী, অবৈধভাবে অর্জিত মালেকের ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হবে। দুটি সাজা একত্রে কার্যকর হওয়ায় তাকে ১০ বছর কারাভোগ করতে হবে।
২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মালেক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে। মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৮ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। অপর মামলায় তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১ কোটি ১০ লাখ ৯২ হাজার ৫০০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।
২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে মালেককে আটক করে র্যাব। এরপর তার বিপুল সম্পদের তথ্য সামনে আসে, যার মধ্যে দুটি সাততলা ভবন, একটি ১০ তলা নির্মাণাধীন ভবন, ১৫টি ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে।