চার কোটি টাকার চেক ডিজঅনার মামলায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৮ মার্চ) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান বাদীপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
আইএফআইসি ব্যাংকের রিলেশনশিপ অফিসার মো. শাহিবুর রহমান ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সাকিব আল হাসানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাকিব আল হাসান অ্যাগ্রো ফার্মের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গাজী শাহাগীর হোসাইন, ডিরেক্টর ইমদাদুল হক ও মালাইকা বেগম। প্রতিষ্ঠানটিকেও আসামি করা হয়েছে।
এর আগে, ১৯ জানুয়ারি আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। সেদিন ইমদাদুল হক আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেও, সাকিব আল হাসান ও গাজী শাহাগীর হোসাইন হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। পরে গাজী শাহাগীর হোসাইন আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
তবে, বিদেশে অবস্থানরত সাকিব আল হাসান এখনও আত্মসমর্পণ না করায় এবং পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে না পারায় বাদীপক্ষের আইনজীবী রাফি আহসান তার সম্পদ ক্রোকের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন।
এদিকে, মামলার অপর আসামি মালাইকা বেগম সম্প্রতি মারা গেছেন, তবে তার মৃত্যু সংক্রান্ত প্রতিবেদন এখনো আদালতে পৌঁছেনি।
২০১৭ সালে সাকিব আল হাসানের মালিকানাধীন অ্যাগ্রো ফার্ম আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা থেকে এক কোটি টাকা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ও দেড় কোটি টাকা টার্ম লোন নেয়। সময়মতো ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের অর্থ ফেরত না দেওয়ায় তা মেয়াদি ঋণে রূপান্তরিত হয়।
পরবর্তী সময়ে ব্যাংকের একাধিক নোটিশ পাঠানোর পর, চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর সাকিবের কোম্পানি চার কোটি ১৪ লাখ টাকার দুটি চেক ইস্যু করে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট টাকা না থাকায় চেক দুটি বাউন্স করে।
এরপর, আইএফআইসি ব্যাংক দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিস পাঠায়। কিন্তু ৩০ দিন পেরিয়ে গেলেও অর্থ ফেরত না পাওয়ায় আদালতে মামলা করা হয়।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
চার কোটি টাকার চেক ডিজঅনার মামলায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৮ মার্চ) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান বাদীপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
আইএফআইসি ব্যাংকের রিলেশনশিপ অফিসার মো. শাহিবুর রহমান ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সাকিব আল হাসানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাকিব আল হাসান অ্যাগ্রো ফার্মের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গাজী শাহাগীর হোসাইন, ডিরেক্টর ইমদাদুল হক ও মালাইকা বেগম। প্রতিষ্ঠানটিকেও আসামি করা হয়েছে।
এর আগে, ১৯ জানুয়ারি আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। সেদিন ইমদাদুল হক আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেও, সাকিব আল হাসান ও গাজী শাহাগীর হোসাইন হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। পরে গাজী শাহাগীর হোসাইন আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
তবে, বিদেশে অবস্থানরত সাকিব আল হাসান এখনও আত্মসমর্পণ না করায় এবং পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে না পারায় বাদীপক্ষের আইনজীবী রাফি আহসান তার সম্পদ ক্রোকের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন।
এদিকে, মামলার অপর আসামি মালাইকা বেগম সম্প্রতি মারা গেছেন, তবে তার মৃত্যু সংক্রান্ত প্রতিবেদন এখনো আদালতে পৌঁছেনি।
২০১৭ সালে সাকিব আল হাসানের মালিকানাধীন অ্যাগ্রো ফার্ম আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা থেকে এক কোটি টাকা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ও দেড় কোটি টাকা টার্ম লোন নেয়। সময়মতো ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের অর্থ ফেরত না দেওয়ায় তা মেয়াদি ঋণে রূপান্তরিত হয়।
পরবর্তী সময়ে ব্যাংকের একাধিক নোটিশ পাঠানোর পর, চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর সাকিবের কোম্পানি চার কোটি ১৪ লাখ টাকার দুটি চেক ইস্যু করে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট টাকা না থাকায় চেক দুটি বাউন্স করে।
এরপর, আইএফআইসি ব্যাংক দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিস পাঠায়। কিন্তু ৩০ দিন পেরিয়ে গেলেও অর্থ ফেরত না পাওয়ায় আদালতে মামলা করা হয়।