মডেল ও ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ ২০২০’ খেতাবপ্রাপ্ত মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেপ্তারের পর ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরে ডিবির আবেদনের প্রেক্ষিতে মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাবন্দী রাখার নির্দেশ দেন।
ভাটারা থানার আদালত প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেন জানান, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২(এফ) ধারা অনুযায়ী জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখতে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার তালেবুর রহমান জানান, “মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে।” তবে কী অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা স্পষ্ট করেননি তিনি।
আদালতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আইনের ৩(১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আটকের আগে বুধবার রাতে মেঘনা আলম নিজের ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি লাইভে আসেন। লাইভে তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশ পরিচয়ধারীরা দরজা ভেঙে বাসায় ঢোকার চেষ্টা করছে। ১২ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা সেই লাইভে উদ্বেগ ও আতঙ্ক প্রকাশ করেন তিনি। তবে লাইভটি বন্ধ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তা তার প্রোফাইল থেকে মুছে যায়। ততক্ষণে সামাজিক মাধ্যমে সেটি ছড়িয়ে পড়ে।
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। ভাটারা থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে গেলে তিনি শুরুতে দরজা খুলতে অস্বীকৃতি জানান। পরে তাকে মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মেঘনা আলম ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। তিনি মডেলিংয়ের পাশাপাশি ‘মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানান, তিনি পারিবারিক কারণে হাসপাতালে রয়েছেন এবং বিস্তারিত জানার জন্য জনসংযোগ বিভাগে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
মডেল ও ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ ২০২০’ খেতাবপ্রাপ্ত মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেপ্তারের পর ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরে ডিবির আবেদনের প্রেক্ষিতে মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাবন্দী রাখার নির্দেশ দেন।
ভাটারা থানার আদালত প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) জাকির হোসেন জানান, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২(এফ) ধারা অনুযায়ী জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখতে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার তালেবুর রহমান জানান, “মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে।” তবে কী অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা স্পষ্ট করেননি তিনি।
আদালতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আইনের ৩(১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আটকের আগে বুধবার রাতে মেঘনা আলম নিজের ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি লাইভে আসেন। লাইভে তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশ পরিচয়ধারীরা দরজা ভেঙে বাসায় ঢোকার চেষ্টা করছে। ১২ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা সেই লাইভে উদ্বেগ ও আতঙ্ক প্রকাশ করেন তিনি। তবে লাইভটি বন্ধ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তা তার প্রোফাইল থেকে মুছে যায়। ততক্ষণে সামাজিক মাধ্যমে সেটি ছড়িয়ে পড়ে।
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। ভাটারা থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে গেলে তিনি শুরুতে দরজা খুলতে অস্বীকৃতি জানান। পরে তাকে মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মেঘনা আলম ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। তিনি মডেলিংয়ের পাশাপাশি ‘মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানান, তিনি পারিবারিক কারণে হাসপাতালে রয়েছেন এবং বিস্তারিত জানার জন্য জনসংযোগ বিভাগে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।