ঢাকার ৪ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান ধর্ষণের দায়ে নাসির নামের এক যুবককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। একইসঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। রায় ঘোষণার পর তাকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত ঢাকার জেলা প্রশাসককে আসামির স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে জরিমানার টাকা ভুক্তভোগীর পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর নাসির চকোলেট খাওয়ানোর অজুহাতে কামরাঙ্গীরচরের দক্ষিণ মুন্সিহাটি এলাকায় ৬ বছরের শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকার শুনে আসামি তাকে ছেড়ে দিলে সে বাড়িতে ফিরে মাকে ঘটনা জানায়। ভুক্তভোগীকে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঘটনার দিনই শিশুটির মা নাসিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২৭ ডিসেম্বর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে আদালতে আসামি তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। কামরাঙ্গীরচর থানার এসআই রিয়াদ উদ্দিনের তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ৩১ মে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগ গঠনের পর বিচারকার্য শুরু হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার ৪ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান ধর্ষণের দায়ে নাসির নামের এক যুবককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। একইসঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। রায় ঘোষণার পর তাকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত ঢাকার জেলা প্রশাসককে আসামির স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে জরিমানার টাকা ভুক্তভোগীর পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর নাসির চকোলেট খাওয়ানোর অজুহাতে কামরাঙ্গীরচরের দক্ষিণ মুন্সিহাটি এলাকায় ৬ বছরের শিশুটিকে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকার শুনে আসামি তাকে ছেড়ে দিলে সে বাড়িতে ফিরে মাকে ঘটনা জানায়। ভুক্তভোগীকে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঘটনার দিনই শিশুটির মা নাসিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২৭ ডিসেম্বর পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে আদালতে আসামি তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। কামরাঙ্গীরচর থানার এসআই রিয়াদ উদ্দিনের তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ৩১ মে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগ গঠনের পর বিচারকার্য শুরু হয়।