সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপি, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের ৭ নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও পুকুর দখল এবং দেবত্তর সম্পত্তির পুকুর থেকে মাছ চুরির অভিযোগ এনে বহিষ্কারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
আজ রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলার দবিরগঞ্জ বাজারে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অভিযোগের মুখে থাকা নেতারা হলেন— রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব হোসেন, রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক লেবু তালুকদার, সদস্য নান্নু মিয়া ও আল-আমিন হোসেন এবং রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক বাকিরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, গত ৫ আগস্টের পর থেকে অভিযুক্ত নেতারা দলের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং পুকুর ও জমি দখলের মতো কর্মকা- চালাচ্ছেন। এতে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং আসন্ন নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, দলের চেয়ারপারসনের নির্দেশনা অমান্য করে এসব কর্মকা- চালানোয় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এম আকবর আলীর কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলেও তারা অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার তৌহিদুর রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন— রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মতিয়ার রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম ছাকের, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি তামিনুর খন্দকার, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি মাইদুল ইসলাম, আফছার আলীসহ স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীরা।
অভিযোগের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে অভিযুক্ত আমিরুল ইসলাম বলেন, "সংবাদ সম্মেলনে যিনি অভিযোগ করেছেন তিনি আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। আমি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী এবং তিনিও একই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনী প্রতিহিংসা থেকেই তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ তুলেছেন। বিগত ১৭ বছর তিনি দলীয় কর্মকা- থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন, অথচ ৫ আগস্টের পর ফিরে এসে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন।"
রোববার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপি, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের ৭ নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, জমি ও পুকুর দখল এবং দেবত্তর সম্পত্তির পুকুর থেকে মাছ চুরির অভিযোগ এনে বহিষ্কারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
আজ রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলার দবিরগঞ্জ বাজারে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অভিযোগের মুখে থাকা নেতারা হলেন— রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব হোসেন, রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক লেবু তালুকদার, সদস্য নান্নু মিয়া ও আল-আমিন হোসেন এবং রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক বাকিরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, গত ৫ আগস্টের পর থেকে অভিযুক্ত নেতারা দলের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং পুকুর ও জমি দখলের মতো কর্মকা- চালাচ্ছেন। এতে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং আসন্ন নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, দলের চেয়ারপারসনের নির্দেশনা অমান্য করে এসব কর্মকা- চালানোয় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য এম আকবর আলীর কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলেও তারা অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার তৌহিদুর রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন— রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মতিয়ার রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম ছাকের, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি তামিনুর খন্দকার, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি মাইদুল ইসলাম, আফছার আলীসহ স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীরা।
অভিযোগের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে অভিযুক্ত আমিরুল ইসলাম বলেন, "সংবাদ সম্মেলনে যিনি অভিযোগ করেছেন তিনি আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। আমি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী এবং তিনিও একই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনী প্রতিহিংসা থেকেই তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ তুলেছেন। বিগত ১৭ বছর তিনি দলীয় কর্মকা- থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন, অথচ ৫ আগস্টের পর ফিরে এসে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন।"