মাগুরার আলোচিত আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আরও তিনজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। সোমবার মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে শিশুটির চাচা, মাদ্রাসা শিক্ষক ও এক ছাত্র সাক্ষ্য দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মনিরুল ইসলাম মুকুল জানান, এদিন সকালে কড়া নিরাপত্তায় আসামি হিটু শেখ, তার দুই ছেলে সজীব শেখ, রাতুল শেখ এবং স্ত্রী রোকেয়া বেগমকে আদালতে আনা হয়। তিন থেকে পাঁচ নম্বর সাক্ষী হিসেবে শিশুটির চাচা মোহাম্মদ ইব্রাহিম, হিটু শেখের এলাকার বাসিন্দা হযরত আলী ও মাদ্রাসা শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন সাক্ষ্য দেন।
আগামীকাল মঙ্গলবার আদালত আরও ১০ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়ার কথা রয়েছে। এ মামলায় মোট ৩৭ জন সাক্ষী রয়েছে।
উল্লেখ্য, ১ মার্চ মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসা শিশুটি ৬ মার্চ ধর্ষণের শিকার হয়। তাকে মাগুরা, ফরিদপুর ও শেষে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হলেও ১৩ মার্চ তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় শিশুটির মা হিটু শেখ, তার দুই ছেলে সজীব ও রাতুল এবং স্ত্রী রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পুলিশ চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে। ১৩ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
মাগুরার আলোচিত আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আরও তিনজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। সোমবার মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে শিশুটির চাচা, মাদ্রাসা শিক্ষক ও এক ছাত্র সাক্ষ্য দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মনিরুল ইসলাম মুকুল জানান, এদিন সকালে কড়া নিরাপত্তায় আসামি হিটু শেখ, তার দুই ছেলে সজীব শেখ, রাতুল শেখ এবং স্ত্রী রোকেয়া বেগমকে আদালতে আনা হয়। তিন থেকে পাঁচ নম্বর সাক্ষী হিসেবে শিশুটির চাচা মোহাম্মদ ইব্রাহিম, হিটু শেখের এলাকার বাসিন্দা হযরত আলী ও মাদ্রাসা শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন সাক্ষ্য দেন।
আগামীকাল মঙ্গলবার আদালত আরও ১০ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়ার কথা রয়েছে। এ মামলায় মোট ৩৭ জন সাক্ষী রয়েছে।
উল্লেখ্য, ১ মার্চ মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বড় বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসা শিশুটি ৬ মার্চ ধর্ষণের শিকার হয়। তাকে মাগুরা, ফরিদপুর ও শেষে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হলেও ১৩ মার্চ তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় শিশুটির মা হিটু শেখ, তার দুই ছেলে সজীব ও রাতুল এবং স্ত্রী রোকেয়া বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পুলিশ চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে। ১৩ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।