ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত ১৯ মাসে সারাদেশে নদীসহ বিভিন্ন জলাধার থেকে মোট ৭৪১ জনের লাশ উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মধ্যে গত এক বছরে (২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) মোট ৪৪০টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে পরিচয় মিলেছে মাত্র ২৯৯টি লাশের। এখনও পরিচয়হীন রয়েছে ১৪১টি লাশ। পুলিশ সদর দপ্তরের এক পরিসংখ্যান থেকে এই সব তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের জুলাই মাস পর্যন্ত নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩০১টি লাশ উদ্ধার। এর মধ্যে শনাক্ত ২০৯ জন এবং অজ্ঞাত ৯২ জন
অজ্ঞাত লাশের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়: নৌ-পুলিশ
হত্যা করে লাশ নদী, ঝিলে ফেলে দেয় অপরাধ ঢাকতে: পুলিশ কর্মকর্তা
পরিসংখ্যান আরও জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩০১টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে শনাক্ত হয়েছে ২০৯ জনের লাশ। এখনো পরিচয় মিলেনি ৯২টি লাশের।
এই সব মৃতদেহের মধ্যে নারী, পুরুষ ও শিশুর লাশ রয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের প্রাপ্ত তথ্য মতে, গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে ঢাকার আশপাশের নদী, ঝিল থেকে ১১৩টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে পরিচয় শনাক্ত হয়েছে ৭৩টি মৃতদেহের। এর মধ্যে নারী ১১ জন, পুরুষ ৫৪ জন ও শিশু ৮ জন। আর মেলেনি ৩৯ জনের পরিচয়। টাঙ্গাইল থেকে ১৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে ২ নারী, ৪ পুরুষ ও ৪ শিশুর লাশসহ ১০ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। পরিচয় জানা যায়নি ৭ জনের। চাঁদপুরে ৪২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনাক্ত ৩৩ জন। তার মধ্যে ৬ নারী, ২৩ পুরুষ, ৪ শিশু রয়েছে। আর শনাক্ত হয়নি ৩ নারী ও ৬ পুরুষের পরিচয়।
খুলনায় নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩৩ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে। শনাক্ত এক নারী, ১৮ পুরুষ ও ৫ শিশু। এখনো ১ নারী, ৫ পুরুষ ও ৩ শিশুর পরিচয় জানা যায়নি।
সিলেটে জলাধার থেকে ৫ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে ২ নারী, ১ পরুষ ও ১ শিশুর লাশ শনাক্ত হয়েছে।
রাজশাহীতে জলাভূমি থেকে ৩২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তার মধ্যে ২৪ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। আটজনের এখনও পরিচয় মিলেনি।
চট্টগ্রামে পানি থেকে ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে ৩২ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। এখনও ১৭ জনের পরিচয় মেলেনি। এরমধ্যে এক নারী, ১৫ পুরুষ ও এক শিশু রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জে পানি থেকে ৫৫ জনের লাশ উদ্ধার; পরিচয় মিলেছে ৩৫ জনের। এখনও ২০ জন অজ্ঞাত। কিশোরগঞ্জে পুকুর, নদী, খাল থেকে ২৬ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিচয় মিলেছে ২১০ জনের। এখনও ৬ জনের লাশ শনাক্ত হয়নি। তার মধ্যে এক নারী, চার পুরুষ ও এক শিশু।
ফরিদপুরে পানি থেকে ৩১ জনের লাশ উদ্ধার। পরিচয় মিলেছে ১৭ জনের। এখনো ১৪ জনের লাশ শনাক্ত হয়নি। তার মধ্যে একজন নারী, ১১ জন পুরুষ ও ২ শিশু রয়েছে।
বরিশালে পানি থেকে ৩৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৭ জনের পরিচয় মিলেছে। এখনো অজ্ঞাত ১১ মৃতদেহ।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত ৩০১ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে নদী, পুকুর ও জলাশয় থেকে। আর শনাক্ত হয়েছে ২০৯ জনের পরিচয়। এখনো পরিচয় মিলেনি ৯২ জনের। এর মধ্যে ঢাকাতে ৫৫ জন, টাঙ্গাইলে ২১ জন, চাঁদপুরে ২০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
খুলনায় বিভিন্ন জলাভূমি থেকে ২৩টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৪ জনের পরিচয় মিলেছে। এখনও ৯ জনের পরিচয় মিলেনি।
নারায়ণগঞ্জে পানি থেকে ৪৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনাক্ত ১৪ জন। আর কিশোরগঞ্জে ১৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। চট্টগ্রামে পানি থেকে ৩২ জনের লাশ পাওয়া গেছে। রাজশাহীর নদী, খাল-বিল থেকে ২৮ জনের লাশ উদ্ধার।
ফরিদপুরে পানি থেকে ২৫ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। চলতি বছর এই সাত মাসে বরিশালে পানি থেকে ৩৫ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে ২৫ জনের পরিচয় মিলেছে।
সবমিলিয়ে ২০২৫ সালের এই ৭ মাসে মোট ৩০১টি লাশ উদ্ধার করা হয়; এর মধ্যে ২০৯টির পরিচয় পাওয়া গেছে। এই প্রসঙ্গে নৌ পুলিশের ওসি মো. ইকবাল সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, যে সব মরদেহ নদী ও ঝিল থেকে উদ্ধার করা হয়, তার পরিচয় না পাওয়া গেলে ডিএনএ’র নমুনা সংগ্রহ করে রাখা হয়। ২/৩ বছর পরও যদি স্বজনরা খোঁজ-খবর নেয়, তা হলেও ডিএনএ’র নমুনা মিলিয়ে মরদেহ পরিবার নিতে চাইলে হস্তান্তর করা হয়।
তিনি আরো বলেন, আর যাদের শরীরে আঘাত, গুলি বা জখম আছে- তাদের ময়নাতদন্ত ও সুরতহাল রিপোর্টের পর হত্যা মামলা দায়ের করে তদন্তপূর্বক আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়।
পুলিশের একজন ডিআইজি সংবাদকে জানান, দুর্বৃত্তরা এক জেলায় হত্যা করে অন্য জেলায় নিয়ে লাশ ফেলে রাখে। আবার অনেককেই হত্যার পর মাথা কেটে লাশ পানিতে বা নদীতে ফেলে দেয়। আবার অনেক লাশ নদীতে ভেসে আসে। এদের পরিচয় পাওয়া কষ্টকর। এই জন্য ছবি সংগ্রহ করে রাখা হয়।
তিনি আরো জানান, দুর্বৃত্তরা জমিসংক্রান্ত বিরোধ, পাওনা টাকা চাইতে গেলে হত্যা, নবজাতককে হত্যা করে লাশ নদী, পুকুর ও ঝিলে ফেলে রাখাহয়। আবার প্রেমঘটিত কারণে নারীদেরকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। এরপর লাশ ঝিলে বা নদীতে ফেলে অপরাধীরা পালিয়ে যায়। লাশে পচন ধরলে লাশ ভেসে উঠে। তখন পরিচয় শনাক্ত কষ্টকর হয়। বেশিরভাগ হত্যা, অপমৃত্যু বলে শনাক্ত হয়। তবে প্রতিটি ঘটনায়ই আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়। অপরাধী শনাক্ত হলে গ্রেপ্তার করা হয়। কাউকে ছাড় দেয়া হয় না বলেও জানান পুলিশের এই ডিআইজি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গত ১৯ মাসে সারাদেশে নদীসহ বিভিন্ন জলাধার থেকে মোট ৭৪১ জনের লাশ উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মধ্যে গত এক বছরে (২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) মোট ৪৪০টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে পরিচয় মিলেছে মাত্র ২৯৯টি লাশের। এখনও পরিচয়হীন রয়েছে ১৪১টি লাশ। পুলিশ সদর দপ্তরের এক পরিসংখ্যান থেকে এই সব তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের জুলাই মাস পর্যন্ত নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩০১টি লাশ উদ্ধার। এর মধ্যে শনাক্ত ২০৯ জন এবং অজ্ঞাত ৯২ জন
অজ্ঞাত লাশের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়: নৌ-পুলিশ
হত্যা করে লাশ নদী, ঝিলে ফেলে দেয় অপরাধ ঢাকতে: পুলিশ কর্মকর্তা
পরিসংখ্যান আরও জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩০১টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে শনাক্ত হয়েছে ২০৯ জনের লাশ। এখনো পরিচয় মিলেনি ৯২টি লাশের।
এই সব মৃতদেহের মধ্যে নারী, পুরুষ ও শিশুর লাশ রয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের প্রাপ্ত তথ্য মতে, গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে ঢাকার আশপাশের নদী, ঝিল থেকে ১১৩টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে পরিচয় শনাক্ত হয়েছে ৭৩টি মৃতদেহের। এর মধ্যে নারী ১১ জন, পুরুষ ৫৪ জন ও শিশু ৮ জন। আর মেলেনি ৩৯ জনের পরিচয়। টাঙ্গাইল থেকে ১৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে ২ নারী, ৪ পুরুষ ও ৪ শিশুর লাশসহ ১০ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। পরিচয় জানা যায়নি ৭ জনের। চাঁদপুরে ৪২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনাক্ত ৩৩ জন। তার মধ্যে ৬ নারী, ২৩ পুরুষ, ৪ শিশু রয়েছে। আর শনাক্ত হয়নি ৩ নারী ও ৬ পুরুষের পরিচয়।
খুলনায় নদী, পুকুর ও ঝিল থেকে ৩৩ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে। শনাক্ত এক নারী, ১৮ পুরুষ ও ৫ শিশু। এখনো ১ নারী, ৫ পুরুষ ও ৩ শিশুর পরিচয় জানা যায়নি।
সিলেটে জলাধার থেকে ৫ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তার মধ্যে ২ নারী, ১ পরুষ ও ১ শিশুর লাশ শনাক্ত হয়েছে।
রাজশাহীতে জলাভূমি থেকে ৩২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তার মধ্যে ২৪ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। আটজনের এখনও পরিচয় মিলেনি।
চট্টগ্রামে পানি থেকে ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে ৩২ জনের লাশ শনাক্ত হয়েছে। এখনও ১৭ জনের পরিচয় মেলেনি। এরমধ্যে এক নারী, ১৫ পুরুষ ও এক শিশু রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জে পানি থেকে ৫৫ জনের লাশ উদ্ধার; পরিচয় মিলেছে ৩৫ জনের। এখনও ২০ জন অজ্ঞাত। কিশোরগঞ্জে পুকুর, নদী, খাল থেকে ২৬ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিচয় মিলেছে ২১০ জনের। এখনও ৬ জনের লাশ শনাক্ত হয়নি। তার মধ্যে এক নারী, চার পুরুষ ও এক শিশু।
ফরিদপুরে পানি থেকে ৩১ জনের লাশ উদ্ধার। পরিচয় মিলেছে ১৭ জনের। এখনো ১৪ জনের লাশ শনাক্ত হয়নি। তার মধ্যে একজন নারী, ১১ জন পুরুষ ও ২ শিশু রয়েছে।
বরিশালে পানি থেকে ৩৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৭ জনের পরিচয় মিলেছে। এখনো অজ্ঞাত ১১ মৃতদেহ।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত ৩০১ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে নদী, পুকুর ও জলাশয় থেকে। আর শনাক্ত হয়েছে ২০৯ জনের পরিচয়। এখনো পরিচয় মিলেনি ৯২ জনের। এর মধ্যে ঢাকাতে ৫৫ জন, টাঙ্গাইলে ২১ জন, চাঁদপুরে ২০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
খুলনায় বিভিন্ন জলাভূমি থেকে ২৩টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৪ জনের পরিচয় মিলেছে। এখনও ৯ জনের পরিচয় মিলেনি।
নারায়ণগঞ্জে পানি থেকে ৪৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনাক্ত ১৪ জন। আর কিশোরগঞ্জে ১৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। চট্টগ্রামে পানি থেকে ৩২ জনের লাশ পাওয়া গেছে। রাজশাহীর নদী, খাল-বিল থেকে ২৮ জনের লাশ উদ্ধার।
ফরিদপুরে পানি থেকে ২৫ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। চলতি বছর এই সাত মাসে বরিশালে পানি থেকে ৩৫ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে ২৫ জনের পরিচয় মিলেছে।
সবমিলিয়ে ২০২৫ সালের এই ৭ মাসে মোট ৩০১টি লাশ উদ্ধার করা হয়; এর মধ্যে ২০৯টির পরিচয় পাওয়া গেছে। এই প্রসঙ্গে নৌ পুলিশের ওসি মো. ইকবাল সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, যে সব মরদেহ নদী ও ঝিল থেকে উদ্ধার করা হয়, তার পরিচয় না পাওয়া গেলে ডিএনএ’র নমুনা সংগ্রহ করে রাখা হয়। ২/৩ বছর পরও যদি স্বজনরা খোঁজ-খবর নেয়, তা হলেও ডিএনএ’র নমুনা মিলিয়ে মরদেহ পরিবার নিতে চাইলে হস্তান্তর করা হয়।
তিনি আরো বলেন, আর যাদের শরীরে আঘাত, গুলি বা জখম আছে- তাদের ময়নাতদন্ত ও সুরতহাল রিপোর্টের পর হত্যা মামলা দায়ের করে তদন্তপূর্বক আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়।
পুলিশের একজন ডিআইজি সংবাদকে জানান, দুর্বৃত্তরা এক জেলায় হত্যা করে অন্য জেলায় নিয়ে লাশ ফেলে রাখে। আবার অনেককেই হত্যার পর মাথা কেটে লাশ পানিতে বা নদীতে ফেলে দেয়। আবার অনেক লাশ নদীতে ভেসে আসে। এদের পরিচয় পাওয়া কষ্টকর। এই জন্য ছবি সংগ্রহ করে রাখা হয়।
তিনি আরো জানান, দুর্বৃত্তরা জমিসংক্রান্ত বিরোধ, পাওনা টাকা চাইতে গেলে হত্যা, নবজাতককে হত্যা করে লাশ নদী, পুকুর ও ঝিলে ফেলে রাখাহয়। আবার প্রেমঘটিত কারণে নারীদেরকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। এরপর লাশ ঝিলে বা নদীতে ফেলে অপরাধীরা পালিয়ে যায়। লাশে পচন ধরলে লাশ ভেসে উঠে। তখন পরিচয় শনাক্ত কষ্টকর হয়। বেশিরভাগ হত্যা, অপমৃত্যু বলে শনাক্ত হয়। তবে প্রতিটি ঘটনায়ই আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়। অপরাধী শনাক্ত হলে গ্রেপ্তার করা হয়। কাউকে ছাড় দেয়া হয় না বলেও জানান পুলিশের এই ডিআইজি।