সাবেক সচিব ভুঁইয়া শফিকুল ইসলাম ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সাবেক সচিব ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার আনন্দলোক ইকো রিসোর্ট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় আনা হয়। মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) তাকে শাহবাগ থানায় আগে দায়ের হওয়া সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠায়।
‘মঞ্চ ৭১’-এর অনুষ্ঠানের কারণে গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের আরও ৭ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের খুদে বার্তায় বলা হয়, ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও সাত নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
ডিএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার একটি রিসোর্ট থেকে সাবেক সচিব ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। ‘মঞ্চ ৭১’-এর অনুষ্ঠান থেকে গ্রেপ্তার আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের সঙ্গে তার যোগসাজশের তথ্য পাওয়া গেছে। শাহবাগ থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। দুপুরে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের আবেদনে বলা হয়, আসামি শফিকুল ইসলাম মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত মর্মে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার পরামর্শ ও সহযোগিতায় ‘মঞ্চ ৭১’ নামক সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ ঘটে। আসামি এই মামলার এজাহারনামীয় আরেক আসামি লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে গোপন বৈঠক ও যোগাযোগ করেছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। মামলাটি তদন্তাধীন।
পুলিশের আবেদনে আরও বলা হয়, আসামি জামিনে মুক্তি পেলে রাষ্ট্র তথা সরকারের বিরুদ্ধে পুনরায় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবে এবং মামলার তদন্তে বিঘ্ন ঘটাবে। এমতাবস্থায় মামলার তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া এবং আসামির নাম-ঠিকানা যাচাই না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন। তাকে পুলিশ রিমান্ডে পাওয়ার আবেদন করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
শফিকুল ইসলাম ২০১৩ সালে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ছিলেন। পরে ২০১৫ সালে তাকে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব করা হয়। এর আগে গতকাল সোমবার আরেক সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানকে এ মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।
সাবেক সচিব ভুঁইয়া শফিকুল ইসলাম ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাবেক সচিব ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার আনন্দলোক ইকো রিসোর্ট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় আনা হয়। মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) তাকে শাহবাগ থানায় আগে দায়ের হওয়া সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠায়।
‘মঞ্চ ৭১’-এর অনুষ্ঠানের কারণে গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের আরও ৭ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের খুদে বার্তায় বলা হয়, ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও সাত নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
ডিএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল সোমবার রাত ১টার দিকে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার একটি রিসোর্ট থেকে সাবেক সচিব ভুঁইয়া মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। ‘মঞ্চ ৭১’-এর অনুষ্ঠান থেকে গ্রেপ্তার আবদুল লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্যদের সঙ্গে তার যোগসাজশের তথ্য পাওয়া গেছে। শাহবাগ থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। দুপুরে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মো. আখতার মোর্শেদ তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের আবেদনে বলা হয়, আসামি শফিকুল ইসলাম মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত মর্মে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার পরামর্শ ও সহযোগিতায় ‘মঞ্চ ৭১’ নামক সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ ঘটে। আসামি এই মামলার এজাহারনামীয় আরেক আসামি লতিফ সিদ্দিকীসহ অন্য আসামিদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে গোপন বৈঠক ও যোগাযোগ করেছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। মামলাটি তদন্তাধীন।
পুলিশের আবেদনে আরও বলা হয়, আসামি জামিনে মুক্তি পেলে রাষ্ট্র তথা সরকারের বিরুদ্ধে পুনরায় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবে এবং মামলার তদন্তে বিঘ্ন ঘটাবে। এমতাবস্থায় মামলার তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া এবং আসামির নাম-ঠিকানা যাচাই না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন। তাকে পুলিশ রিমান্ডে পাওয়ার আবেদন করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
শফিকুল ইসলাম ২০১৩ সালে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ছিলেন। পরে ২০১৫ সালে তাকে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব করা হয়। এর আগে গতকাল সোমবার আরেক সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানকে এ মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়।