ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নোয়াখালীতে আদালত ভবনের দোতলা থেকে হাতকড়াসহ লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি পালানোর চেষ্টা করেছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে আটক করে। পালানোর চেষ্টা করা হত্যা মামলার আসামির নাম শাহাদাত হোসেন (৩০)।
মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নোয়াখালী জজ কোর্টের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালতে শুনানি শেষে পুলিশ পাহারায় বেরিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালে শাহাদাত তার ৫ বছর বয়সী চাচাতো বোনকে ধর্ষণ করে হত্যা করে। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে ফেলে দেন। এ ঘটনায় চাটখিল থানায় তার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়। ওই মামলায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। মঙ্গলবার সকালে নোয়াখালী কারাগারের বন্দী শাহাদাতকে কারাগার থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালতে আনা হয়।
হাজিরা শেষে পুলিশ শাহাদাতকে আসামিদের হাজত খানায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতের দোতলা ভবন থেকে হাতকড়াসহ লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে আদালত ভবনের ফটক এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
যোগাযোগ করা হলে নোয়াখালী কোর্ট ইন্সপেক্টর শহীদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার শুনানি শেষে আসামিকে হাজতে নেয়ার পথে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। ঘটনার পর পরই পুলিশ তাকে ধাওয়া করে আটক করে এবং তাকে দ্রুত কারাগারে পাঠানো হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নোয়াখালীতে আদালত ভবনের দোতলা থেকে হাতকড়াসহ লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি পালানোর চেষ্টা করেছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে আটক করে। পালানোর চেষ্টা করা হত্যা মামলার আসামির নাম শাহাদাত হোসেন (৩০)।
মঙ্গলবার,(০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নোয়াখালী জজ কোর্টের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালতে শুনানি শেষে পুলিশ পাহারায় বেরিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালে শাহাদাত তার ৫ বছর বয়সী চাচাতো বোনকে ধর্ষণ করে হত্যা করে। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে ফেলে দেন। এ ঘটনায় চাটখিল থানায় তার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়। ওই মামলায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। মঙ্গলবার সকালে নোয়াখালী কারাগারের বন্দী শাহাদাতকে কারাগার থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালতে আনা হয়।
হাজিরা শেষে পুলিশ শাহাদাতকে আসামিদের হাজত খানায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতের দোতলা ভবন থেকে হাতকড়াসহ লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে আদালত ভবনের ফটক এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
যোগাযোগ করা হলে নোয়াখালী কোর্ট ইন্সপেক্টর শহীদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলার শুনানি শেষে আসামিকে হাজতে নেয়ার পথে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। ঘটনার পর পরই পুলিশ তাকে ধাওয়া করে আটক করে এবং তাকে দ্রুত কারাগারে পাঠানো হয়।