ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সহ-সভাপতি ও অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন লিন্টুর বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়েরের তথ্য দিয়েছেন সংস্থার জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম।
কাজী সাখাওয়াত কাজী এমসিও ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডের স্বত্বাধিকারীও। মামলায় বলা হয়, কাজী সাখাওয়াতের নামে স্থাবর সম্পদ রয়েছে ১৩ কোটি ৪৫ লাখ ৬৫ হাজার ৪৯ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদ ৮ কোটি ৩০ লাখ ৫৯ হাজার ১০৭ টাকার। মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ২১ কোটি ৭৬ লাখ ২৪ হাজার ১৫৬ টাকা। তার গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ ২৪ কোটি ২৬ লাখ ৯ হাজার ৪৬০ টাকা। অন্যদিকে তার সঞ্চয়ের পরিমাণ ৬ কোটি ৫১ লাখ ২৩ হাজার ৭৬৬ টাকা। এজাহারে অভিযোগ করা হয়, নিট সঞ্চয় বাদ দিলে বৈধ আয় দাঁড়ায় ১৭ কোটি ৭৪ লাখ ৮৫ হাজার ৬৯৪ টাকা। অথচ তার নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২১ কোটি ৭৬ লাখ ২৪ হাজার ১৫৬ টাকা।
এতে করে জ্ঞাত আয়ের বাইরে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ কোটি ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৬২ টাকা। কাজী সাখাওয়াতের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারায় অভিযোগ আনার কথা বলা হয়েছে মামলায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সহ-সভাপতি ও অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন লিন্টুর বিরুদ্ধে ‘অবৈধ’ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়েরের তথ্য দিয়েছেন সংস্থার জনসংযোগ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম।
কাজী সাখাওয়াত কাজী এমসিও ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেডের স্বত্বাধিকারীও। মামলায় বলা হয়, কাজী সাখাওয়াতের নামে স্থাবর সম্পদ রয়েছে ১৩ কোটি ৪৫ লাখ ৬৫ হাজার ৪৯ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদ ৮ কোটি ৩০ লাখ ৫৯ হাজার ১০৭ টাকার। মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ২১ কোটি ৭৬ লাখ ২৪ হাজার ১৫৬ টাকা। তার গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ ২৪ কোটি ২৬ লাখ ৯ হাজার ৪৬০ টাকা। অন্যদিকে তার সঞ্চয়ের পরিমাণ ৬ কোটি ৫১ লাখ ২৩ হাজার ৭৬৬ টাকা। এজাহারে অভিযোগ করা হয়, নিট সঞ্চয় বাদ দিলে বৈধ আয় দাঁড়ায় ১৭ কোটি ৭৪ লাখ ৮৫ হাজার ৬৯৪ টাকা। অথচ তার নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২১ কোটি ৭৬ লাখ ২৪ হাজার ১৫৬ টাকা।
এতে করে জ্ঞাত আয়ের বাইরে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ কোটি ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৬২ টাকা। কাজী সাখাওয়াতের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারায় অভিযোগ আনার কথা বলা হয়েছে মামলায়।