ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমুতে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে ধর্ষণের শিকার হয় তরুণী, পরবর্তীতে থানায় মামলা দায়েরের পর অভিযুক্ত যুবক রবিন মিয়া (২১) কে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। সে উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের ঝগড়ারচর গ্রামের হযরত আলীর ছেলে। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় ভৈরব র্যাব ক্যাম্প কার্যালয়ে এই ঘটনায় প্রেস বিফিং করেন কোম্পানি কমান্ডার সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. মুহিত কবীর সেরনিয়াবাত।
জানা যায়, র্যাব-১০ ও র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের যৌথ অভিযানে ডিএমপির লালবাগ থানা এলাকা হতে ধর্ষণ মামলার আসামি মো. রবিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন মাস পূর্বে মো. রবিন মিয়ার সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমুতে পরিচয়ের মাধ্যমে হোসনে আরা (১৯) নামের এক তরুণীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে গত ৭ সেপ্টেম্বর মো. রবিন মিয়া তার প্রেমিকাকে বিয়ের আশ্বাসে ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে আসতে বলে। এরপর দুজনে ভৈরবের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করে। পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে রাত ৯টায় ভৈরব নয়াহাটির সাইফুল ইসলাম আকতার এর মেসার্স আদম এন্টারপ্রাইজ এর দু’চালা টিনের ঘরের পিছনে ফাকা জায়গায় নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করে তাকে ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে ভুক্তভোগী তরুণী ঘটনাস্থল থেকে ভৈরব থানায় যায়। ভৈরব থানা পুলিশ ভুক্তভোগী তরুণীর মা তাছলিমা বেগমকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংবাদ দিলে তিনি ভৈরব থানায় আসেন। তাছলিমা বেগম পুলিশকে যাবতীয় ঘটনা বর্ণনা দেন। পরে ভৈরব থানা পুলিশ ঘটনা অবগত হয়ে ধর্ষক রবিন মিয়াকে একমাত্র আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এরপর র্যাব-১০ ও র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল গত ১০ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার লালবাগ থানাধীন ইবনে সিনা হাসপাতালের সামনে থেকে ধর্ষক রবিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. মুহিত কবীর সেরনিয়াবাত জানান, বিয়ের প্রলোভনে তরুণীকে ধর্ষণ মামলার আসামি রবিন মিয়াকে বুধভার রাতে ঢাকার লালবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভৈরব থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমুতে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে ধর্ষণের শিকার হয় তরুণী, পরবর্তীতে থানায় মামলা দায়েরের পর অভিযুক্ত যুবক রবিন মিয়া (২১) কে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। সে উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের ঝগড়ারচর গ্রামের হযরত আলীর ছেলে। বৃহস্পতিবার,(১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় ভৈরব র্যাব ক্যাম্প কার্যালয়ে এই ঘটনায় প্রেস বিফিং করেন কোম্পানি কমান্ডার সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. মুহিত কবীর সেরনিয়াবাত।
জানা যায়, র্যাব-১০ ও র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের যৌথ অভিযানে ডিএমপির লালবাগ থানা এলাকা হতে ধর্ষণ মামলার আসামি মো. রবিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন মাস পূর্বে মো. রবিন মিয়ার সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমুতে পরিচয়ের মাধ্যমে হোসনে আরা (১৯) নামের এক তরুণীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে গত ৭ সেপ্টেম্বর মো. রবিন মিয়া তার প্রেমিকাকে বিয়ের আশ্বাসে ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে আসতে বলে। এরপর দুজনে ভৈরবের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করে। পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে রাত ৯টায় ভৈরব নয়াহাটির সাইফুল ইসলাম আকতার এর মেসার্স আদম এন্টারপ্রাইজ এর দু’চালা টিনের ঘরের পিছনে ফাকা জায়গায় নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করে তাকে ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে ভুক্তভোগী তরুণী ঘটনাস্থল থেকে ভৈরব থানায় যায়। ভৈরব থানা পুলিশ ভুক্তভোগী তরুণীর মা তাছলিমা বেগমকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংবাদ দিলে তিনি ভৈরব থানায় আসেন। তাছলিমা বেগম পুলিশকে যাবতীয় ঘটনা বর্ণনা দেন। পরে ভৈরব থানা পুলিশ ঘটনা অবগত হয়ে ধর্ষক রবিন মিয়াকে একমাত্র আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এরপর র্যাব-১০ ও র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল গত ১০ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার লালবাগ থানাধীন ইবনে সিনা হাসপাতালের সামনে থেকে ধর্ষক রবিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার সিনিয়র পুলিশ সুপার মো. মুহিত কবীর সেরনিয়াবাত জানান, বিয়ের প্রলোভনে তরুণীকে ধর্ষণ মামলার আসামি রবিন মিয়াকে বুধভার রাতে ঢাকার লালবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভৈরব থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।