ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজারের মহেশখালীতে পুলিশের উপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় এজাহার নামীয় প্রধান আসামি এবং একাধিক মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবু সৈয়দ (২৫) গ্রেপ্তার হয়েছে। তার কাছ থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার সাইফউদ্দীন শাহীন এ তথ্য জানান।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে বান্দরবানের লামা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মহেশখালী থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। আবু সৈয়দ কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের ইউনুছখালী এলাকার বাসিন্দা। গত ১১ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা ১০ মিনিটে মহেশখালীর আফজলিয়া পাড়ায় টহলরত পুলিশের উপর আবু সৈয়দের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি সশস্ত্র দল এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে এএসআই সেলিম মিয়া ও দুই কনস্টেবল গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় মহেশখালী থানায় মামলা দায়ের হয়।
ইতোমধ্যে মামলায় আটজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আবু সৈয়দকে আটক করা হয়। পরে তার বসতবাড়িতে তার দেখানো স্থান থেকে পুলিশ উদ্ধার করে ১টি দেশীয় একনালা বন্দুক, ২টি এলজি ও ৩টি তাজা কার্তুজ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারের মহেশখালীতে পুলিশের উপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় এজাহার নামীয় প্রধান আসামি এবং একাধিক মামলার পলাতক সন্ত্রাসী আবু সৈয়দ (২৫) গ্রেপ্তার হয়েছে। তার কাছ থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার সাইফউদ্দীন শাহীন এ তথ্য জানান।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে বান্দরবানের লামা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মহেশখালী থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। আবু সৈয়দ কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের ইউনুছখালী এলাকার বাসিন্দা। গত ১১ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা ১০ মিনিটে মহেশখালীর আফজলিয়া পাড়ায় টহলরত পুলিশের উপর আবু সৈয়দের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি সশস্ত্র দল এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে এএসআই সেলিম মিয়া ও দুই কনস্টেবল গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় মহেশখালী থানায় মামলা দায়ের হয়।
ইতোমধ্যে মামলায় আটজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আবু সৈয়দকে আটক করা হয়। পরে তার বসতবাড়িতে তার দেখানো স্থান থেকে পুলিশ উদ্ধার করে ১টি দেশীয় একনালা বন্দুক, ২টি এলজি ও ৩টি তাজা কার্তুজ।