ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী সোহেল রানাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্পেশাল দায়রা জজ এস. এম. নূরুল ইসলাম এ আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত সোহেল রানা মণিরামপুর উপজেলার গোয়ালবাড়ী গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। তিনি ঝিকরগাছার মোবারকপুর গ্রামে বসবাস করেন।
এ মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আরেক আসামি বেনাপোলের ভবেরবেড় গ্রামের মৃত হোসেন আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম কালুকে খালাস দেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের স্পেশাল পিপি আনিছুর রহমান পলাশ।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৯ আগস্ট ভোরে ডিবির কাছে খবর আসে যশোরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও একাধিক মামলার আসামি সোহেল ঝিকরগাছায় নিজ বাড়িতে অস্ত্র ও মাদক নিয়ে অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে ডিবির একটি বিশেষ টিম সোহেল রানার বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় সোহেলকে আটক করে তার কোমর থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও ৫ রাউন্ড গুলি এবং পকেট থেকে আড়াই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে মাদক বিক্রির ৪৫ হাজার টাকা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় ঝিকরগাছা থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী সোহেল রানাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্পেশাল দায়রা জজ এস. এম. নূরুল ইসলাম এ আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত সোহেল রানা মণিরামপুর উপজেলার গোয়ালবাড়ী গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। তিনি ঝিকরগাছার মোবারকপুর গ্রামে বসবাস করেন।
এ মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আরেক আসামি বেনাপোলের ভবেরবেড় গ্রামের মৃত হোসেন আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম কালুকে খালাস দেয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের স্পেশাল পিপি আনিছুর রহমান পলাশ।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৯ আগস্ট ভোরে ডিবির কাছে খবর আসে যশোরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও একাধিক মামলার আসামি সোহেল ঝিকরগাছায় নিজ বাড়িতে অস্ত্র ও মাদক নিয়ে অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে ডিবির একটি বিশেষ টিম সোহেল রানার বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় সোহেলকে আটক করে তার কোমর থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও ৫ রাউন্ড গুলি এবং পকেট থেকে আড়াই হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। একই সঙ্গে মাদক বিক্রির ৪৫ হাজার টাকা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় ঝিকরগাছা থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করা হয়।