ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দিনাজপুরের পার্বতীপুর হতে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে মহিবুল ইসলাম (২৫)কে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় পার্বতীপুরে রেল জংশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মহিবুল ইসলাম পার্বতীপুর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের উত্তর আটরাই গ্রামের হাদীউজ্জামানের ছেলে। এসএসসি পাস করার পর মহিবুল ঢাকার একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে ডিপ্লোমা পাস করেন।
গত ১ সপ্তাহ আগে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস অভিযোগে মহিবুল ইসলামের নামে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবিতে একটি মামলা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ছায়া তদন্ত শুরু করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। অভিযুক্ত যুবক মহিবুল ইসলাম বিষয়টি বুঝতে পেরে গা ঢাকা দেয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ জানতে পারে সে ট্রেনের টিকেট কাটার সময় তার মোবাইল ফোন খোলা হয়। গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা থেকে ছাড়ে পঞ্চগড়গামী আন্তঃনগর একতা এক্সপ্রেস ট্রেন যোগে পার্বতীপুরে যাত্রা করেন। তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় মহিবুলের ট্রেন যাত্রার বিষয়টি জানতে পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশের সদস্যরা ট্রেনে থাকা পার্বতীপুর রেলওয়ে থানা পুলিশের সহযোগিতায় মহিবুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।
ডিবি সূত্র জানিয়েছে, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ক্ষেত্রে মহিবুল ইসলাম আমেরিকার শতাধিক তথ্যপ্রযুক্তির অ্যাপ ব্যবহার করেছেন। যা আমাদের দেশে ব্যবহার হয় না। যদি সে কোনো ব্যক্তির মোবাইল নম্বর জানতে পারে, তাহলে ওই ব্যক্তির সব তথ্য সে সহজে জানতে পারবে। সে একজন মোবাইল বিশেষজ্ঞ।
এ ব্যাপারে দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. রফিকুজ্জামান জানান, শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মহিবুলকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ নিয়ে যান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দিনাজপুরের পার্বতীপুর হতে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে মহিবুল ইসলাম (২৫)কে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ও দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় পার্বতীপুরে রেল জংশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মহিবুল ইসলাম পার্বতীপুর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের উত্তর আটরাই গ্রামের হাদীউজ্জামানের ছেলে। এসএসসি পাস করার পর মহিবুল ঢাকার একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে ডিপ্লোমা পাস করেন।
গত ১ সপ্তাহ আগে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস অভিযোগে মহিবুল ইসলামের নামে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবিতে একটি মামলা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ছায়া তদন্ত শুরু করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। অভিযুক্ত যুবক মহিবুল ইসলাম বিষয়টি বুঝতে পেরে গা ঢাকা দেয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ জানতে পারে সে ট্রেনের টিকেট কাটার সময় তার মোবাইল ফোন খোলা হয়। গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা থেকে ছাড়ে পঞ্চগড়গামী আন্তঃনগর একতা এক্সপ্রেস ট্রেন যোগে পার্বতীপুরে যাত্রা করেন। তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় মহিবুলের ট্রেন যাত্রার বিষয়টি জানতে পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশের সদস্যরা ট্রেনে থাকা পার্বতীপুর রেলওয়ে থানা পুলিশের সহযোগিতায় মহিবুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।
ডিবি সূত্র জানিয়েছে, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ক্ষেত্রে মহিবুল ইসলাম আমেরিকার শতাধিক তথ্যপ্রযুক্তির অ্যাপ ব্যবহার করেছেন। যা আমাদের দেশে ব্যবহার হয় না। যদি সে কোনো ব্যক্তির মোবাইল নম্বর জানতে পারে, তাহলে ওই ব্যক্তির সব তথ্য সে সহজে জানতে পারবে। সে একজন মোবাইল বিশেষজ্ঞ।
এ ব্যাপারে দিনাজপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. রফিকুজ্জামান জানান, শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মহিবুলকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশ নিয়ে যান।