ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ‘প্লট দুর্নীতির’ ৬ মামলার রায় ‘অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে’ ঘোষণা হতে পারে বলে আশা করছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত থাকা টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে মামলাও সচল করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
দুর্নীতি প্রতিরোধে টিআইবির সঙ্গে পাঁচ বছরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর শেষে বুধবার,(২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ বিষয়ে কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে মোট ৬টি মামলা বর্তমানে চলমান রয়েছে। আমরা আশা করছি যে, সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হওয়ার পর অক্টোবরের শেষ দিকে কিংবা নভেম্বরের প্রথম দিকে আদালত যেটা বিবেচনাযোগ্য মনে করবেন, সেই অনুযায়ী রায় ঘোষণা করবেন।’
টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলার স্থগিতাদেশ বিষয়ে এক প্রশ্নে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সেই মামলায় একজন আইনজীবী এসে যাওয়ায় অন্য আইনজীবীরাও স্বাভাবিকভাবেই পেশাগত কারণে সমর্থন জানিয়েছেন। এর ফলে উচ্চ আদালত থেকে একটি স্টে-অর্ডার জারি হয়েছে। ‘বর্তমানে আমরা সেই স্টে-অর্ডার ভ্যাকেট করার প্রক্রিয়ায় আছি। ভ্যাকেট হয়ে গেলে মামলাটি এগিয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। এই মামলাটির দ্রুত নিষ্পত্তি হোক আপনারা যেমন চান, আমরাও সেটাই চাই।’
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ৬টি প্লট নেয়ার ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগে এসব মামলায় গত ৩১ জুলাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানার সঙ্গে তাদের সন্তানসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ঢাকার দুই বিশেষ জজ আদালত। এরমধ্যে তিন মামলায় শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় গত ১১ আগস্ট। ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে ওই তিন মামলার বিচার কাজ চলছে।
আর বিশেষ জজ রবিউল আলমের আদালতে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, তার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিকদের বিরুদ্ধে তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ১৩ আগস্ট। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। তার পরিবারের অন্যরাও দেশের বাইরে। পলাতক থাকায় তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী সাক্ষীদের জেরা করার সুযোগ পাচ্ছেন না।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ‘প্লট দুর্নীতির’ ৬ মামলার রায় ‘অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে’ ঘোষণা হতে পারে বলে আশা করছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত থাকা টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে মামলাও সচল করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
দুর্নীতি প্রতিরোধে টিআইবির সঙ্গে পাঁচ বছরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর শেষে বুধবার,(২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ বিষয়ে কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে মোট ৬টি মামলা বর্তমানে চলমান রয়েছে। আমরা আশা করছি যে, সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হওয়ার পর অক্টোবরের শেষ দিকে কিংবা নভেম্বরের প্রথম দিকে আদালত যেটা বিবেচনাযোগ্য মনে করবেন, সেই অনুযায়ী রায় ঘোষণা করবেন।’
টিউলিপ সিদ্দিকের ফ্ল্যাট জালিয়াতির মামলার স্থগিতাদেশ বিষয়ে এক প্রশ্নে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সেই মামলায় একজন আইনজীবী এসে যাওয়ায় অন্য আইনজীবীরাও স্বাভাবিকভাবেই পেশাগত কারণে সমর্থন জানিয়েছেন। এর ফলে উচ্চ আদালত থেকে একটি স্টে-অর্ডার জারি হয়েছে। ‘বর্তমানে আমরা সেই স্টে-অর্ডার ভ্যাকেট করার প্রক্রিয়ায় আছি। ভ্যাকেট হয়ে গেলে মামলাটি এগিয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। এই মামলাটির দ্রুত নিষ্পত্তি হোক আপনারা যেমন চান, আমরাও সেটাই চাই।’
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ৬টি প্লট নেয়ার ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগে এসব মামলায় গত ৩১ জুলাই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানার সঙ্গে তাদের সন্তানসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ঢাকার দুই বিশেষ জজ আদালত। এরমধ্যে তিন মামলায় শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় গত ১১ আগস্ট। ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে ওই তিন মামলার বিচার কাজ চলছে।
আর বিশেষ জজ রবিউল আলমের আদালতে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, তার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিকদের বিরুদ্ধে তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ১৩ আগস্ট। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। তার পরিবারের অন্যরাও দেশের বাইরে। পলাতক থাকায় তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী সাক্ষীদের জেরা করার সুযোগ পাচ্ছেন না।