হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরের পর হাজতখানায় নেয়ার পথে ‘ধাক্কাধাক্কি করার জন্য’ দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর চটে যান সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। এরপর কিছুটা ধীর গতিতে তাকে হাঁটিয়ে নিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। জুলাই আন্দোলন ঘিরে শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে ৫ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
আদেশের পর আদালত থেকে কামরুলকে কারাগারে নেয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার,(২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম সাদেকুর রহমান এ আদেশ দেন। গত ১৮ সেপ্টেম্বর কামরুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক।
আদালত আসামির উপস্থিতিতে শুনানির জন্য এদিন ঠিক করেছিলেন।
সকাল সাড়ে ১০টার পর কামরুল ইসলামকে আদালতে হাজির করা হয়। লাঠিতে ভর দিয়ে পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় শুনানির জন্য এজলাসে ওঠেন তিনি। এ সময় হাতে হাতকড়া, মাথায় হেলমেট এবং বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরা ছিলেন কামরুল।
এরপর কামরুলের ১০ দিনের রিমান্ডের পক্ষর শুনানি করেন শামছুদ্দোহা সুমন।
কামরুলের রিমান্ড বাতিল করে জামিন প্রার্থনা করেন আফতাব মাহমুদ চৌধুরী। শুনানি নিয়ে আদালত সাবেক এই মন্ত্রীর ৫ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেয়। এরপর আইনজীবী কামরুল ইসলামকে চকলেট খাওয়ানোর এবং পানি পানের অনুমতি চাইলে আদালত অনুমতি দেন।
এরপর পুলিশ সদস্যরা দ্রুত কামরুল ইসলামকে আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন কামরুল ইসলাম দাঁড়িয়ে যান এবং কয়েকজন পুলিশ সদস্যদের ওপর চটে গিয়ে বলেন, ‘এভাবে ঠেলাঠেলি, ধাক্কাধাক্কি করছেন কেন?’ পরে তাকে আস্তে আস্তে হাঁটিয়ে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’
মামলার বিবরণীতে বলা হয়েছে, সরকার পতনের দিন গত বছর ৫ আগস্টে শাহবাগের চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির। ওইদিন দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। এ ঘটনায় গত ১৪ মার্চ মনিরের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরের পর হাজতখানায় নেয়ার পথে ‘ধাক্কাধাক্কি করার জন্য’ দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর চটে যান সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। এরপর কিছুটা ধীর গতিতে তাকে হাঁটিয়ে নিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। জুলাই আন্দোলন ঘিরে শাহবাগ থানার ঝুট ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে ৫ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
আদেশের পর আদালত থেকে কামরুলকে কারাগারে নেয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার,(২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম সাদেকুর রহমান এ আদেশ দেন। গত ১৮ সেপ্টেম্বর কামরুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক।
আদালত আসামির উপস্থিতিতে শুনানির জন্য এদিন ঠিক করেছিলেন।
সকাল সাড়ে ১০টার পর কামরুল ইসলামকে আদালতে হাজির করা হয়। লাঠিতে ভর দিয়ে পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় শুনানির জন্য এজলাসে ওঠেন তিনি। এ সময় হাতে হাতকড়া, মাথায় হেলমেট এবং বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরা ছিলেন কামরুল।
এরপর কামরুলের ১০ দিনের রিমান্ডের পক্ষর শুনানি করেন শামছুদ্দোহা সুমন।
কামরুলের রিমান্ড বাতিল করে জামিন প্রার্থনা করেন আফতাব মাহমুদ চৌধুরী। শুনানি নিয়ে আদালত সাবেক এই মন্ত্রীর ৫ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেয়। এরপর আইনজীবী কামরুল ইসলামকে চকলেট খাওয়ানোর এবং পানি পানের অনুমতি চাইলে আদালত অনুমতি দেন।
এরপর পুলিশ সদস্যরা দ্রুত কামরুল ইসলামকে আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন কামরুল ইসলাম দাঁড়িয়ে যান এবং কয়েকজন পুলিশ সদস্যদের ওপর চটে গিয়ে বলেন, ‘এভাবে ঠেলাঠেলি, ধাক্কাধাক্কি করছেন কেন?’ পরে তাকে আস্তে আস্তে হাঁটিয়ে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’
মামলার বিবরণীতে বলা হয়েছে, সরকার পতনের দিন গত বছর ৫ আগস্টে শাহবাগের চানখাঁরপুল এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন ঝুট ব্যবসায়ী মো. মনির। ওইদিন দুপুরে আসামিদের ছোড়া গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। এ ঘটনায় গত ১৪ মার্চ মনিরের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।