ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের উত্তর পাইকপাড়া এলাকায় একটি দিঘীতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন চাষিরা।
জানা যায়, পাইকপাড়া দিঘীর আয়তন প্রায় ৩০২ শতাংশ। এতে রুই, কাতল, মৃগেল, তেলাপিয়া, কারফিউ, বাটা প্রভৃতি প্রজাতির মাছ চাষ করেছিলেন স্থানীয় হাজী শেখ হাবিবুর রহমান (খালেক)-এর পাঁচ ছেলে শেখ মুরাদ, শেখ কাওছার হোসেন, শেখ বখতিয়ার, শেখ আরিফ ও হাজী শেখ পলাশ। বছর খানেক আগে তারা এই পুকুরে মাছ ছাড়েন।
রোববার,(২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর ৬টার দিকে এসে তারা দেখেন, পুকুরের পানিতে মাছ ভেসে উঠেছে এবং মারা যাচ্ছে। কিছু উৎসুক জনতা জাল, টেটা দিয়ে পুকুর থেকে মরে যাওয়া মাছ ধরছেন। ধারণা করা হচ্ছে, দিঘীতে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে এ নাশকতা চালানো হয়েছে।
এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষিরা এবং স্থানীয়রা দোষীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির বলেন, এ ঘটনায় আমরা এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের উত্তর পাইকপাড়া এলাকায় একটি দিঘীতে বিষ প্রয়োগ করে মাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন চাষিরা।
জানা যায়, পাইকপাড়া দিঘীর আয়তন প্রায় ৩০২ শতাংশ। এতে রুই, কাতল, মৃগেল, তেলাপিয়া, কারফিউ, বাটা প্রভৃতি প্রজাতির মাছ চাষ করেছিলেন স্থানীয় হাজী শেখ হাবিবুর রহমান (খালেক)-এর পাঁচ ছেলে শেখ মুরাদ, শেখ কাওছার হোসেন, শেখ বখতিয়ার, শেখ আরিফ ও হাজী শেখ পলাশ। বছর খানেক আগে তারা এই পুকুরে মাছ ছাড়েন।
রোববার,(২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোর ৬টার দিকে এসে তারা দেখেন, পুকুরের পানিতে মাছ ভেসে উঠেছে এবং মারা যাচ্ছে। কিছু উৎসুক জনতা জাল, টেটা দিয়ে পুকুর থেকে মরে যাওয়া মাছ ধরছেন। ধারণা করা হচ্ছে, দিঘীতে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে এ নাশকতা চালানো হয়েছে।
এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষিরা এবং স্থানীয়রা দোষীদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির বলেন, এ ঘটনায় আমরা এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।