পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নকল দুধ তৈরির অভিযোগে মো. মিজান আলী (২৮) নামের এক ব্যবসায়ীকে তিন মাসের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার,(০৩ ডিসেম্বর ২০২৫) সকালে অষ্টমনীষা ইউনিয়নের শাহানগর পাঁচপাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা যায়, ওই গ্রামে মো. আলমগীর হোসেনের বাড়ি ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নকল দুধ তৈরি করছিলেন মিজান আলী। তিনি মেন্দা পশ্চিম পাড়ার মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯এর ৫২ ধারায় তাঁকে ৯০ দিনের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেন আদালত। ভাঙ্গুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় কেমিক্যাল মেশানো প্রায় ১০ লিটার তেল এবং প্রস্তুত ৮ লিটার নকল দুধ জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে মিজান আলী জানান, তিনি ও তাঁর ভাই ভাঙ্গুড়ার ‘নকল দুধ ব্যবসায়ী’ হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ ফারুক হোসেন দীর্ঘদিন ধরে যৌথভাবে এই ব্যবসা করে আসছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ এই ভেজাল দুধ উৎপাদন ও বিক্রির বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নকল দুধ তৈরির অভিযোগে মো. মিজান আলী (২৮) নামের এক ব্যবসায়ীকে তিন মাসের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার,(০৩ ডিসেম্বর ২০২৫) সকালে অষ্টমনীষা ইউনিয়নের শাহানগর পাঁচপাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা যায়, ওই গ্রামে মো. আলমগীর হোসেনের বাড়ি ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে নকল দুধ তৈরি করছিলেন মিজান আলী। তিনি মেন্দা পশ্চিম পাড়ার মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯এর ৫২ ধারায় তাঁকে ৯০ দিনের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেন আদালত। ভাঙ্গুড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় কেমিক্যাল মেশানো প্রায় ১০ লিটার তেল এবং প্রস্তুত ৮ লিটার নকল দুধ জব্দ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে মিজান আলী জানান, তিনি ও তাঁর ভাই ভাঙ্গুড়ার ‘নকল দুধ ব্যবসায়ী’ হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ ফারুক হোসেন দীর্ঘদিন ধরে যৌথভাবে এই ব্যবসা করে আসছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ এই ভেজাল দুধ উৎপাদন ও বিক্রির বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করা হবে।