alt

অবৈধ কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন

ধরাছোঁয়ার বাইরে মুসা ম্যানশনের মালিক মোস্তাক

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১

পুরান ঢাকার আরমানিটোলার হাজী মুসা ম্যানশন। আবাসিক এই ভবনের নিচতলায় ছিল অবৈধ কেমিক্যাল গোডাউন। সেই ভবনে গত ২২ এপ্রিল ভয়াবহ আগুন লাগে। এতে মারা যায় ৬ জন। ওই ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা গেলেও মামলার প্রধান আসামি ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। বংশাল থানা পুলিশ বলছে, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) দুইজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় সোপর্দ করেছে। এরপর আর কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। মামলার প্রধান আসামি ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ। তিনি পলাতক রয়েছেন। তার অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

গত ২২ এপ্রিল রাত ৩টা ১৮ মিনিটে হাজী মুসা ম্যানশনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিটের চেষ্টায় হাজী মুসা ম্যানশনে লাগা আগুন ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সময় চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজন মারা যান। ওই ঘটনায় ২৩ এপ্রিল রাত ৯টায় বংশাল থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ আলী শিকদার বাদী হয়ে ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ ও কেমিক্যাল গোডাউন মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, মুসা ম্যানশনের মালিক মোস্তফা আহম্মেদসহ অন্য কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা ভবনের নিচতলায় দাহ্য পদার্থ ও কেমিক্যাল সংরক্ষণের জন্য দোকান বা গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করে। কেমিক্যালের গোডাউনে আগুন লাগার ফলে বিষাক্ত ধোঁয়া ও আগুনে দগ্ধ হয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। ভবনের বাসিন্দাদের বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে ও ভাঙচুর হয়ে আনুমানিক ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা মানুষের জীবন বিপন্ন হতে পারে জেনেও লাভবান হওয়ার জন্য অবৈধভাবে আবাসিক ভবনে দাহ্য পদার্থ ও কেমিক্যাল সংরক্ষণ করেছে। অবহেলার ফলে মৃত্যু ও ক্ষতিসাধন করে পেনাল কোড আইনের ৩০৪-ক/৩৩৭/৪২৭ ধারায় অপরাধ করেছেন তারা। ঘটনার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব, পিবিআই ও ডিবি পুলিশ। গত ২৬ এপ্রিল ভোরে র্যাবের বিশেষ অভিযানে দায়ের করা মামলার দুই নং আসামি মোস্তাফিজুর রহমানকে রাজধানীর উত্তরা থেকে ও তিন নং আসামি মোহাম্মদ মোস্তফাকে বগুড়ার নন্দীগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১০ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

পরে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় গোডাউনে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও দাহ্য পদার্থ মজুদ করেছিল। এ জাতীয় কেমিক্যাল মজুদের ব্যাপারে তাদের কাছে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোন অনুমতি ছিল না। প্রায় ৫/৭ বছর ধরে ওই ভবনের নিচতলা ভাড়া নিয়ে কেমিক্যাল ব্যবসা করত। মোস্তাফিজুর রহমান মঈন অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী ও মোহাম্মদ মোস্তফা মেসার্স আরএস এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী। প্রতিষ্ঠান দুটি হাজী মুসা ম্যানশনের নিচ তলায় অবস্থিত। ওই ভবনের দোতলায় পরিবার নিয়ে থাকতেন মোস্তফা। আগুনের রাতে পরিস্থিতি বুঝে মোস্তফা গ্রিল কেটে পালিয়ে যায়। ভবনের মালিক মোস্তাক সম্পর্কে জানতে চাইলে গতকাল র?্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ভবনটিতে আগুন লাগা, মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ কিন্তু কেমিক্যাল। আর আবাসিক ভবনে কেমিক্যাল রাখা বা গোডাউন ব্যবহার করার কোন সুযোগ নেই অথচ আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোন অনুমোদন না নিয়ে ভবন মালিক মোস্তাক সেটিই করেছিলেন। আগুনের পর থেকে তিনি পলাতক। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। বংশাল থানার ওসি শাহীন ফকির বলেন, অবহেলাজনিত মৃত্যু ও অবৈধভাবে রাসায়নিক দ্রব্য রাখার দায়ে ভবন মালিক এবং গোডাউন মালিকদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তার অবস্থান জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রধান আসামিসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।

ছবি

হাটহাজারীতে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ২

ছবি

স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠুর ৫ দিনের রিমান্ড

ছবি

‘সন্দেহজনক ঘোরাঘুরি’: সেই মার্কিন নাগরিক ফের ৫ দিনের রিমান্ডে

ছবি

যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী সোহেলের ১০ বছরের কারাদণ্ড

ছবি

অপরাধ বেড়েছে জামালপুর শহরে

ছবি

মহেশখালীতে পুলিশের উপর হামলার প্রধান আসামি অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

ছবি

চট্টগ্রাম কাস্টমসে ঘুষের টাকাসহ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

ছবি

ডিএসসিসির বিরুদ্ধে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা করবে দুদক

ছবি

গৃহবধূ হত্যার প্রধান আসামী গ্রেপ্তার

দর্শনায় জুয়েলার্সে হামলা ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি

চাকরির প্রলোভনে ১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

ছবি

পাসপোর্ট অফিসে দালালবিরোধী অভিযানে চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড

ছবি

পৃথক হত্যাচেষ্টা মামলা: আনিসুলকে দেখানো হলো গ্রেপ্তার, পাভেল রিমান্ডে

ছবি

দুর্নীতির মামলায় মোরশেদ আলমের জামিন নাকচ

ছবি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘যথেষ্ট’ প্রমাণ পাওয়া গেছে: চিফ প্রসিকিউটর

ছবি

সংসদের আসন পুনর্বিন্যাস, ফরিদপুরের ভাঙ্গা রণক্ষেত্র

ছবি

চকরিয়ায় থানা হাজতে দুজর্য়ের মৃত্যুর ঘটনায় ওসিসহ নয় জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ

ছবি

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড

ছবি

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতচক্রের তিনসদস্য গ্রেপ্তার

ছবি

সাদা পাথর লুট: সাহাব উদ্দিন গ্রেপ্তার, ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন

ছবি

সাগর-রুনি হত্যা: তদন্ত নিয়ে অসন্তুষ্ট আদালত বললো ‘আপ্রাণ চেষ্টা’ চালাতে

ছবি

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে ৫ গুণ বেশি টাকা নেয়ার অভিযোগ, ১৩ কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

ভোলায় মুভি দেখে বাবা খুন করল ছেলে

ছবি

বুড়িমারী স্থলবন্দর ইয়ার্ডে বাংলাদেশী দুই টাকার নতুন নোট জব্দ

ছবি

বনানীতে চুরি হওয়া ২৪ লাখ টাকা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

ছবি

প্রতারণার নতুন ফাঁদ: ফেইসবুকে ‘টু-লেট’ বিজ্ঞাপন, বাসা নিতে গিয়ে কলেজ ছাত্রকে হেনস্থা

ছবি

স্কুলছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ১

ছবি

নারায়ণগঞ্জে ‘ব্লগারকে’ কুপিয়ে বাইক ও ফোন ছিনতাই

ছবি

টঙ্গীতে দুপুরে ‘চোর সন্দেহে’ যুবক আটক, রাতে মৃত্যু

ছবি

উত্তরায় ‘সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি’, তিনজন কারাগারে

ছবি

একদিনে সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮০৯

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, তিনজন কারাগারে

ছবি

‘সন্দেহজনক’ লেনদেন, সাবেক এমপি দিদার দম্পতির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

ফরিদপুরে শিশু ধর্ষণ: ২ যুবকের যাবজ্জীবন, শিশুর ১০ বছরের কারাদণ্ড

ছবি

চানখাঁরপুলে ৬ হত্যা: ২ জনের সাক্ষ্যে ৩ জনের গুলিবিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা

ছবি

ফ্ল্যাট বরাদ্দে ‘অনিয়ম’: সচিব পদমর্যাদার সাবেক ১২ কর্মকর্তাকে দুদকে তলব

tab

অবৈধ কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন

ধরাছোঁয়ার বাইরে মুসা ম্যানশনের মালিক মোস্তাক

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ০৪ মে ২০২১

পুরান ঢাকার আরমানিটোলার হাজী মুসা ম্যানশন। আবাসিক এই ভবনের নিচতলায় ছিল অবৈধ কেমিক্যাল গোডাউন। সেই ভবনে গত ২২ এপ্রিল ভয়াবহ আগুন লাগে। এতে মারা যায় ৬ জন। ওই ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করা গেলেও মামলার প্রধান আসামি ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। বংশাল থানা পুলিশ বলছে, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) দুইজনকে গ্রেপ্তার করে থানায় সোপর্দ করেছে। এরপর আর কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। মামলার প্রধান আসামি ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ। তিনি পলাতক রয়েছেন। তার অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

গত ২২ এপ্রিল রাত ৩টা ১৮ মিনিটে হাজী মুসা ম্যানশনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিটের চেষ্টায় হাজী মুসা ম্যানশনে লাগা আগুন ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সময় চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজন মারা যান। ওই ঘটনায় ২৩ এপ্রিল রাত ৯টায় বংশাল থানার উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ আলী শিকদার বাদী হয়ে ভবন মালিক মোস্তফা আহম্মেদ ও কেমিক্যাল গোডাউন মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, মুসা ম্যানশনের মালিক মোস্তফা আহম্মেদসহ অন্য কেমিক্যাল ব্যবসায়ীরা ভবনের নিচতলায় দাহ্য পদার্থ ও কেমিক্যাল সংরক্ষণের জন্য দোকান বা গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করে। কেমিক্যালের গোডাউনে আগুন লাগার ফলে বিষাক্ত ধোঁয়া ও আগুনে দগ্ধ হয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। ভবনের বাসিন্দাদের বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে ও ভাঙচুর হয়ে আনুমানিক ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা মানুষের জীবন বিপন্ন হতে পারে জেনেও লাভবান হওয়ার জন্য অবৈধভাবে আবাসিক ভবনে দাহ্য পদার্থ ও কেমিক্যাল সংরক্ষণ করেছে। অবহেলার ফলে মৃত্যু ও ক্ষতিসাধন করে পেনাল কোড আইনের ৩০৪-ক/৩৩৭/৪২৭ ধারায় অপরাধ করেছেন তারা। ঘটনার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব, পিবিআই ও ডিবি পুলিশ। গত ২৬ এপ্রিল ভোরে র্যাবের বিশেষ অভিযানে দায়ের করা মামলার দুই নং আসামি মোস্তাফিজুর রহমানকে রাজধানীর উত্তরা থেকে ও তিন নং আসামি মোহাম্মদ মোস্তফাকে বগুড়ার নন্দীগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১০ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

পরে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় গোডাউনে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও দাহ্য পদার্থ মজুদ করেছিল। এ জাতীয় কেমিক্যাল মজুদের ব্যাপারে তাদের কাছে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোন অনুমতি ছিল না। প্রায় ৫/৭ বছর ধরে ওই ভবনের নিচতলা ভাড়া নিয়ে কেমিক্যাল ব্যবসা করত। মোস্তাফিজুর রহমান মঈন অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী ও মোহাম্মদ মোস্তফা মেসার্স আরএস এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী। প্রতিষ্ঠান দুটি হাজী মুসা ম্যানশনের নিচ তলায় অবস্থিত। ওই ভবনের দোতলায় পরিবার নিয়ে থাকতেন মোস্তফা। আগুনের রাতে পরিস্থিতি বুঝে মোস্তফা গ্রিল কেটে পালিয়ে যায়। ভবনের মালিক মোস্তাক সম্পর্কে জানতে চাইলে গতকাল র?্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ভবনটিতে আগুন লাগা, মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ কিন্তু কেমিক্যাল। আর আবাসিক ভবনে কেমিক্যাল রাখা বা গোডাউন ব্যবহার করার কোন সুযোগ নেই অথচ আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোন অনুমোদন না নিয়ে ভবন মালিক মোস্তাক সেটিই করেছিলেন। আগুনের পর থেকে তিনি পলাতক। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। বংশাল থানার ওসি শাহীন ফকির বলেন, অবহেলাজনিত মৃত্যু ও অবৈধভাবে রাসায়নিক দ্রব্য রাখার দায়ে ভবন মালিক এবং গোডাউন মালিকদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তার অবস্থান জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রধান আসামিসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।

back to top