গ্রেফতার: ৪
নারায়ণগঞ্জর বন্দর উপজেলায় ঐতিহাসিক কদমরসুল মাজার দেখার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন কিশোরী দুই বান্ধবী। এই ঘটনায় অভিযুক্ত দুই তরুণ আদালতে বুধবার (৯ জুন) বিকেলে ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোহসীন।
ভুক্তভোগী কিশোরীদের বরাতে পুলিশ পরিদর্শক মোহসীন জানান, মঙ্গলবার (৮ জুন) সন্ধ্যা সাতটার দিকে উপজেলার নবীগঞ্জ ইসলামবাগ এলাকায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই রাতে ভুক্তভোগীদের মধ্যে এক কিশোরী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। মামলার ৫ আসামির মধ্যে চারজনকে রাতেই গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার আসামিরা হলেন, সদর উপজেলার চিটাগাং রোড এলাকার মো. টিটু হোসেনের ছেলে মো. সিফাত (১৮), বন্দর উপজেলার কুশিয়ারা এলাকার আব্দুল মান্নান সরদারের ছেলে সিফাত হোসেন (২১), বন্দরের নবীগঞ্জ ইসলামবাগ এলাকার আলাউদ্দিনের ছেলে সাকিব হোসেন (২৪) ও একই এলাকার মৃত. বাহাউদ্দিনের ছেলে মো. নাঈম (২৪)। আসামিদের প্রথম দুইজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মোবাইলে কথা বলার মধ্য দিয়ে ভুক্তভোগী দুই কিশোরীর (উভয়ের বয়স ১৬ বছর) সাথে আসামি মো. সিফাত ও সিফাত হোসেনের পরিচয় হয়। পরিচয় থেকে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মঙ্গলবার বিকেলে বন্দরের নবীগঞ্জে অবস্থিত কদমরসুল মাজার দেখার উদ্দেশ্যে বের হয় দুই কিশোরী বান্ধবী। সন্ধ্যার সময় নবীগঞ্জ খেয়াঘাটে আসামি ৫ জনের সঙ্গে তাদের দেখা হয়। পরে ঝালমুড়ি খাওয়ানোর কথা বলে তাদের দু’জনকে আসামি সাকিবের বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে দুই বান্ধবীকে মো. সিফাত ও সিফাত হোসেন ধর্ষণ করে এবং সাকিব, নাঈম ও শাকিল বাইরে পাহারায় ছিল।
বন্দর থানার পরিদর্শক মো. মোহসীন বলেন, ভুক্তভোগী দুই কিশোরীরের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। একজন আসামি পলাতক রয়েছে। তাকেও গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
গ্রেফতার: ৪
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১
নারায়ণগঞ্জর বন্দর উপজেলায় ঐতিহাসিক কদমরসুল মাজার দেখার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন কিশোরী দুই বান্ধবী। এই ঘটনায় অভিযুক্ত দুই তরুণ আদালতে বুধবার (৯ জুন) বিকেলে ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোহসীন।
ভুক্তভোগী কিশোরীদের বরাতে পুলিশ পরিদর্শক মোহসীন জানান, মঙ্গলবার (৮ জুন) সন্ধ্যা সাতটার দিকে উপজেলার নবীগঞ্জ ইসলামবাগ এলাকায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই রাতে ভুক্তভোগীদের মধ্যে এক কিশোরী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। মামলার ৫ আসামির মধ্যে চারজনকে রাতেই গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার আসামিরা হলেন, সদর উপজেলার চিটাগাং রোড এলাকার মো. টিটু হোসেনের ছেলে মো. সিফাত (১৮), বন্দর উপজেলার কুশিয়ারা এলাকার আব্দুল মান্নান সরদারের ছেলে সিফাত হোসেন (২১), বন্দরের নবীগঞ্জ ইসলামবাগ এলাকার আলাউদ্দিনের ছেলে সাকিব হোসেন (২৪) ও একই এলাকার মৃত. বাহাউদ্দিনের ছেলে মো. নাঈম (২৪)। আসামিদের প্রথম দুইজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মোবাইলে কথা বলার মধ্য দিয়ে ভুক্তভোগী দুই কিশোরীর (উভয়ের বয়স ১৬ বছর) সাথে আসামি মো. সিফাত ও সিফাত হোসেনের পরিচয় হয়। পরিচয় থেকে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মঙ্গলবার বিকেলে বন্দরের নবীগঞ্জে অবস্থিত কদমরসুল মাজার দেখার উদ্দেশ্যে বের হয় দুই কিশোরী বান্ধবী। সন্ধ্যার সময় নবীগঞ্জ খেয়াঘাটে আসামি ৫ জনের সঙ্গে তাদের দেখা হয়। পরে ঝালমুড়ি খাওয়ানোর কথা বলে তাদের দু’জনকে আসামি সাকিবের বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে দুই বান্ধবীকে মো. সিফাত ও সিফাত হোসেন ধর্ষণ করে এবং সাকিব, নাঈম ও শাকিল বাইরে পাহারায় ছিল।
বন্দর থানার পরিদর্শক মো. মোহসীন বলেন, ভুক্তভোগী দুই কিশোরীরের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। একজন আসামি পলাতক রয়েছে। তাকেও গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।