ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচিতে অনিয়ম
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচির জন্য উপকার ভোগীর নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তভূক্ত থাকলেও তাদেরকে চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে জানা যায়, ঈশ্বরগঞ্জ ইউপি’র ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় অনলাইন আবেদনে প্রেক্ষিতে ১৯১জনের মহিলা নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তভূক্ত হওয়ার পর গত ২৪ ডিসেম্বর উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি ইউএনও এবং সদস্য সচিব মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বাক্ষরে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়। তালিকায় প্রকাশিত ১নং ওয়ার্ডের দড়িপাঁচাশি গ্রামের শরীফা আক্তার, ফাতেমা খাতুন এবং ৪নং ওয়ার্ডের খৈরাটি গ্রামের মনোয়ারা খাতুনের নাম থাকার পরও ৫মাসের চাল পাননি। এনিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবের সাথে বারবার যোগাযোগ করলেও তারা জানায় তোমাদের নামে কার্ড হয়নি। পরে মনোয়ারা খাতুন ও ফাতেমা খাতুন ইউএনও কাছে লিখিত অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি।
বুধবার (৯ জুন) সরজমিন উপকার ভোগীদের সাথে কথা হলে তারা অভিযোগ করে জানায়, একাদিক বার ইউনিয়ন পরিষদে গেলেও তাদের নামে কার্ড হয়নি বলে চেয়ারম্যান জানায়।
তালিকায় নাম থাকার পরও চাল দেয়া হচ্ছে না এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবু হানিফা জানান, এমন ৮-১০জন চাল নিতে আসেনি তাই তাদের নাম বাদ দিয়ে নতুন নামের তালিকা করা হয়েছে।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রিক্তা বেগম জানান, ইতোমধ্যে জুন পর্যন্ত ভিজিডির ৬মাসের চালের ডিও দেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এরকম একটি অভিযোগ পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দেয়া হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচিতে অনিয়ম
বুধবার, ০৯ জুন ২০২১
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ভিজিডি কর্মসূচির জন্য উপকার ভোগীর নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তভূক্ত থাকলেও তাদেরকে চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে জানা যায়, ঈশ্বরগঞ্জ ইউপি’র ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় অনলাইন আবেদনে প্রেক্ষিতে ১৯১জনের মহিলা নাম চুড়ান্ত তালিকায় অন্তভূক্ত হওয়ার পর গত ২৪ ডিসেম্বর উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি ইউএনও এবং সদস্য সচিব মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা স্বাক্ষরে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়। তালিকায় প্রকাশিত ১নং ওয়ার্ডের দড়িপাঁচাশি গ্রামের শরীফা আক্তার, ফাতেমা খাতুন এবং ৪নং ওয়ার্ডের খৈরাটি গ্রামের মনোয়ারা খাতুনের নাম থাকার পরও ৫মাসের চাল পাননি। এনিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবের সাথে বারবার যোগাযোগ করলেও তারা জানায় তোমাদের নামে কার্ড হয়নি। পরে মনোয়ারা খাতুন ও ফাতেমা খাতুন ইউএনও কাছে লিখিত অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি।
বুধবার (৯ জুন) সরজমিন উপকার ভোগীদের সাথে কথা হলে তারা অভিযোগ করে জানায়, একাদিক বার ইউনিয়ন পরিষদে গেলেও তাদের নামে কার্ড হয়নি বলে চেয়ারম্যান জানায়।
তালিকায় নাম থাকার পরও চাল দেয়া হচ্ছে না এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবু হানিফা জানান, এমন ৮-১০জন চাল নিতে আসেনি তাই তাদের নাম বাদ দিয়ে নতুন নামের তালিকা করা হয়েছে।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রিক্তা বেগম জানান, ইতোমধ্যে জুন পর্যন্ত ভিজিডির ৬মাসের চালের ডিও দেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এরকম একটি অভিযোগ পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দেয়া হয়েছে।