জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমণিকে নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেফতার তুহিন সিদ্দিকী অমির দুই সহযোগীকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার দুই জন হলেন- বাছির ও মশিউর মিয়া।
বিশেষ অনুমতি ছাড়া বেআইনিভাবে পাসপোর্ট রাখার দায়ে তাদের প্রথমে আটক করা হয়। এরপর এ ঘটনায় দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করা হয়। ওই মামলায় অমি ও তার দুই সহযোগীকে আসামি করা হয়।
বুধবার (১৬ জুন) দক্ষিণখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আজিজুল হক মিয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজিজুল হক মিয়া বলেন, দক্ষিণখান থানাধীন আশকোনা হাজি ক্যাম্প সংলগ্ন সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তুহিন সিদ্দিকী অমির। সে প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা বাছির ও মশিউর মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার (১৫ জুন) রাতে ঢাকা জেলা পুলিশ এসে দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকের পর ঢাকা জেলা পুলিশ বাদী হয়ে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় বাছির ও মশিউর মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলাটি পাসপোর্ট অ্যাক্টে করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১০২টি পাসপোর্ট জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটি তুহিন সিদ্দিকী অমির হলেও এর পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন বাছির ও মশিউর মিয়া। তাদের মধ্যে একজন প্রতিষ্ঠানটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও অন্যজন মার্কেটিং ডিরেক্টর।
কী অভিযোগে মামলা করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশেষ কোনো অনুমতি ছাড়া একটি লোক বা একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে এতগুলো পাসপোর্ট থাকা বেআইনি কাজ। সে কারণেই তাদের আটক করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় আসামি অমি নিজেও। যেহেতু অমি অন্য একটি মামলায় গ্রেফতার আছে তাই এ মামলায় তাকে শোন অ্যারেস্ট দেখানো হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমণিকে নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেফতার তুহিন সিদ্দিকী অমির দুই সহযোগীকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার দুই জন হলেন- বাছির ও মশিউর মিয়া।
বিশেষ অনুমতি ছাড়া বেআইনিভাবে পাসপোর্ট রাখার দায়ে তাদের প্রথমে আটক করা হয়। এরপর এ ঘটনায় দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করা হয়। ওই মামলায় অমি ও তার দুই সহযোগীকে আসামি করা হয়।
বুধবার (১৬ জুন) দক্ষিণখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আজিজুল হক মিয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজিজুল হক মিয়া বলেন, দক্ষিণখান থানাধীন আশকোনা হাজি ক্যাম্প সংলগ্ন সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তুহিন সিদ্দিকী অমির। সে প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা বাছির ও মশিউর মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার (১৫ জুন) রাতে ঢাকা জেলা পুলিশ এসে দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকের পর ঢাকা জেলা পুলিশ বাদী হয়ে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় বাছির ও মশিউর মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলাটি পাসপোর্ট অ্যাক্টে করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১০২টি পাসপোর্ট জব্দ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটি তুহিন সিদ্দিকী অমির হলেও এর পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন বাছির ও মশিউর মিয়া। তাদের মধ্যে একজন প্রতিষ্ঠানটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও অন্যজন মার্কেটিং ডিরেক্টর।
কী অভিযোগে মামলা করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশেষ কোনো অনুমতি ছাড়া একটি লোক বা একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে এতগুলো পাসপোর্ট থাকা বেআইনি কাজ। সে কারণেই তাদের আটক করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় আসামি অমি নিজেও। যেহেতু অমি অন্য একটি মামলায় গ্রেফতার আছে তাই এ মামলায় তাকে শোন অ্যারেস্ট দেখানো হবে।