সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য খন্দকার মোশাররফের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এ এইচ এম ফোয়াদকে আরও দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
আজ (১৫ অক্টোবর) শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারুক হোসেন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ফোয়াদের দুই দিন মঞ্জুর করেছিলেন আদালত।
আজ বিকেলে ফোয়াদকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে সোপর্দ করে আরও সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক আবদুল গফফার। শুনানি শেষে ফারুক হোসেনের আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড মঞ্জুরের পর আদালত থেকে ফোয়াদকে আবার পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল গফফার বলেন, ছোটন হত্যা মামলার আসামি হিসেবে ফোয়াদকে রিমান্ডে এনে ১০ বছর ধরে ফরিদপুরে তাঁর (ফোয়াদ) নেতৃত্বে পরিচালিত যাবতীয় কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি কার সহযোগিতা ও ছত্রচ্ছায়ায় থেকে এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন, কারা কীভাবে ফোয়াদের মাধ্যমে লাভবান হয়েছে, সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গত ১২ অক্টোবর রাতে ফোয়াদকে ঢাকার বসুন্ধরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ফরিদপুরের গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পরদিন ফোয়াদকে ১ নম্বর আমলি আদালতে হাজির করে ২০১৬ সালের ছোটন বিশ্বাস (২৮) হত্যা মামলার আসামি দেখানো হয়। ওই মামলার তদন্তের জন্য পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। পরে শুনানি শেষে ওই আদালতের বিচারক রত্না সাহা দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশ জানায়, ফোয়াদের বিরুদ্ধে যে আটটি মামলা রয়েছে, তার মধ্যে সাতটি মামলার অভিযোগপত্রের আসামি এ এইচ এম ফোয়াদ। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ১৫ অক্টোবর ২০২১
সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য খন্দকার মোশাররফের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এ এইচ এম ফোয়াদকে আরও দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
আজ (১৫ অক্টোবর) শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারুক হোসেন এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ফোয়াদের দুই দিন মঞ্জুর করেছিলেন আদালত।
আজ বিকেলে ফোয়াদকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে সোপর্দ করে আরও সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক আবদুল গফফার। শুনানি শেষে ফারুক হোসেনের আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড মঞ্জুরের পর আদালত থেকে ফোয়াদকে আবার পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল গফফার বলেন, ছোটন হত্যা মামলার আসামি হিসেবে ফোয়াদকে রিমান্ডে এনে ১০ বছর ধরে ফরিদপুরে তাঁর (ফোয়াদ) নেতৃত্বে পরিচালিত যাবতীয় কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি কার সহযোগিতা ও ছত্রচ্ছায়ায় থেকে এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন, কারা কীভাবে ফোয়াদের মাধ্যমে লাভবান হয়েছে, সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গত ১২ অক্টোবর রাতে ফোয়াদকে ঢাকার বসুন্ধরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ফরিদপুরের গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পরদিন ফোয়াদকে ১ নম্বর আমলি আদালতে হাজির করে ২০১৬ সালের ছোটন বিশ্বাস (২৮) হত্যা মামলার আসামি দেখানো হয়। ওই মামলার তদন্তের জন্য পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। পরে শুনানি শেষে ওই আদালতের বিচারক রত্না সাহা দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশ জানায়, ফোয়াদের বিরুদ্ধে যে আটটি মামলা রয়েছে, তার মধ্যে সাতটি মামলার অভিযোগপত্রের আসামি এ এইচ এম ফোয়াদ। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।