কুমিল্লার সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ দাসকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) মধ্যরাত সোয়া ১২টার দিকে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে নিহত সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন মামলাটি দায়ের করেন।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কমল কৃষ্ণ ধর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাত সোয়া ১২টার দিকে মামলাটি রেকর্ড করা হয়। মামলায় শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনওয়ারুল আজিম বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
নিজ কার্যালয়ে গত সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে কাউন্সিলর সোহেলসহ গুলিবিদ্ধ হন অন্তত ৬ জন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ দাসের মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার বাদ জোহর পাথরিয়াপাড়া কবরস্থানে কাউন্সিলর সোহেলকে দাফন করা হয়।
হামলায় আহত প্রত্যক্ষদর্শী মাজেদুল হক বাদল বলেন, ‘কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদকে হত্যাকারী শাহ আলম ও জেল সোহেলকে আমি চিনতে পেরেছি। পুলিশকেও সেটা জানিয়েছি আমি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনওয়ারুল আজিম জানান, গত মঙ্গলবার বিকেলে সংরাইশ এলাকা থেকে হত্যাকারীদের ফেলে যাওয়া ৩টি দেশীয় তৈরি অস্ত্র, ১১ রাউন্ড গুলি, হাত বোমা, ২টি কালো ট্র্যাকস্যুট উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
কুমিল্লার সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ দাসকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) মধ্যরাত সোয়া ১২টার দিকে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে নিহত সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন মামলাটি দায়ের করেন।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কমল কৃষ্ণ ধর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাত সোয়া ১২টার দিকে মামলাটি রেকর্ড করা হয়। মামলায় শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনওয়ারুল আজিম বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
নিজ কার্যালয়ে গত সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে কাউন্সিলর সোহেলসহ গুলিবিদ্ধ হন অন্তত ৬ জন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ দাসের মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার বাদ জোহর পাথরিয়াপাড়া কবরস্থানে কাউন্সিলর সোহেলকে দাফন করা হয়।
হামলায় আহত প্রত্যক্ষদর্শী মাজেদুল হক বাদল বলেন, ‘কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদকে হত্যাকারী শাহ আলম ও জেল সোহেলকে আমি চিনতে পেরেছি। পুলিশকেও সেটা জানিয়েছি আমি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনওয়ারুল আজিম জানান, গত মঙ্গলবার বিকেলে সংরাইশ এলাকা থেকে হত্যাকারীদের ফেলে যাওয়া ৩টি দেশীয় তৈরি অস্ত্র, ১১ রাউন্ড গুলি, হাত বোমা, ২টি কালো ট্র্যাকস্যুট উদ্ধার করেছে পুলিশ।