চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড উপজেলার বড় কুমিরা এলাকায় বাজারের ১৪ শতক জায়গা ও দোকানপাটের মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ৭টি দোকান ও দুটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও বাড়িতে হামলার ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বড় কুমিরা ডাল চাল মিয়া মাজার সড়কের পাশের ১৪ শতক জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা ভূমি অফিসে একটি মামলা চলমান আছে। ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে একটি তদন্তকারী দল ঘটনাস্থল পরিদর্শনের কথা রয়েছে। এ কারনে দুইটি পক্ষ জায়গাটি দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেন। এ নিয়ে শুক্রবার সকাল থেকে দু’পক্ষ মারমুখী অবস্থানে থাকে। এক পর্যায়ে রাতে একপক্ষ মেম্বার আলাউদ্দিন ও মতিনের বাড়িতে ক্রেকার নিক্ষেপ করে। অপরপক্ষ ৭টি দোকান ও ২টি গাড়ি ভাংচুর করে আগুন দেয়। দোকানের মালিক দাবিদার নিশান বলেন, দোকানগুলো তাদের। কিন্তু এলাকার মেম্বার আলাউদ্দিন, মতিন, নয়ন একটি সিন্ডিকেট করে দখলে নিতে চায়। না পেরে তারা দোকান ও গাড়িতে আগুন দেয়। স্থানীয় মেম্বার আলাউদ্দীন বলেন, দোকানগুলোর প্রকৃত মালিক জগলুল হোসেন গং। কিন্ত নিশান গং সেগুলো দখলের চেষ্টা করছে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে প্রকৃত মালিককে সহযোগিতা করায় তাদের বাড়িতে ক্রেকার নিক্ষেপ করা হয়। তারা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত করার ফাঁকেই নিশান গং ওই দোকানগুলোতে আগুন দেয়। সীতাকুন্ড মডেল থানার (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, উভয়পক্ষ মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড উপজেলার বড় কুমিরা এলাকায় বাজারের ১৪ শতক জায়গা ও দোকানপাটের মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ৭টি দোকান ও দুটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও বাড়িতে হামলার ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বড় কুমিরা ডাল চাল মিয়া মাজার সড়কের পাশের ১৪ শতক জায়গা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা ভূমি অফিসে একটি মামলা চলমান আছে। ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে একটি তদন্তকারী দল ঘটনাস্থল পরিদর্শনের কথা রয়েছে। এ কারনে দুইটি পক্ষ জায়গাটি দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেন। এ নিয়ে শুক্রবার সকাল থেকে দু’পক্ষ মারমুখী অবস্থানে থাকে। এক পর্যায়ে রাতে একপক্ষ মেম্বার আলাউদ্দিন ও মতিনের বাড়িতে ক্রেকার নিক্ষেপ করে। অপরপক্ষ ৭টি দোকান ও ২টি গাড়ি ভাংচুর করে আগুন দেয়। দোকানের মালিক দাবিদার নিশান বলেন, দোকানগুলো তাদের। কিন্তু এলাকার মেম্বার আলাউদ্দিন, মতিন, নয়ন একটি সিন্ডিকেট করে দখলে নিতে চায়। না পেরে তারা দোকান ও গাড়িতে আগুন দেয়। স্থানীয় মেম্বার আলাউদ্দীন বলেন, দোকানগুলোর প্রকৃত মালিক জগলুল হোসেন গং। কিন্ত নিশান গং সেগুলো দখলের চেষ্টা করছে। জনপ্রতিনিধি হিসেবে প্রকৃত মালিককে সহযোগিতা করায় তাদের বাড়িতে ক্রেকার নিক্ষেপ করা হয়। তারা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত করার ফাঁকেই নিশান গং ওই দোকানগুলোতে আগুন দেয়। সীতাকুন্ড মডেল থানার (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, উভয়পক্ষ মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।