পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার অপরাধে মাদ্রাসার ৬ পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় বেগম ফজিলাতুন্নেছা কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। আটকৃকতরা হলেন- তোহা (১৮), আরাফাত (১৭), সানাউল্লা (১৮), আবু তাহের (১৯), নাইম (১৮), হাসিব (১৭)।
জানা গেছে, উপজেলার তাফালবাড়ীয়া হাসানিয়া আলিম মাদ্রাসার ১৭ জন শিক্ষার্থী স্থানীয় বেগম ফজিলাতুন্নেছা কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষা কেন্দ্র পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ১৫ জনের পরীক্ষা অন্যরা দিচ্ছেন- এমন তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বশির আহম্মেদ সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৬ ভূয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করেন। অপর ৬ মহিলা পরীক্ষার্থীসহ ৯ জন কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যান। আটককৃতরা দোষ স্বীকার করে এ ব্যাপারে অধ্যক্ষকে দায়ী করেছেন।
কেন্দ্র সচিব দাউদখালী ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুল কুদ্দুস বলেন, অন্যের হয়ে বদলি পরীক্ষা দিচ্ছেন এটা আমার জানা ছিল না। ৬ ভুয়া পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ও বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থার জন্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পত্র দেয়া হবে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাখাওয়াত জামিল সৈকত জানান, ৬ ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করে পুলিশে দেয়া হয়।
মঠবাড়িয়া থানার ওসি নুরুল ইসলাম বাদল বলেন, অধ্যক্ষ খলিলুর রহমানসহ ভুয়া ৬ পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে মামলা হয়েছে। অধ্যক্ষকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় পরীক্ষায় প্রক্সি দেয়ার অপরাধে মাদ্রাসার ৬ পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় বেগম ফজিলাতুন্নেছা কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। আটকৃকতরা হলেন- তোহা (১৮), আরাফাত (১৭), সানাউল্লা (১৮), আবু তাহের (১৯), নাইম (১৮), হাসিব (১৭)।
জানা গেছে, উপজেলার তাফালবাড়ীয়া হাসানিয়া আলিম মাদ্রাসার ১৭ জন শিক্ষার্থী স্থানীয় বেগম ফজিলাতুন্নেছা কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষা কেন্দ্র পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ১৫ জনের পরীক্ষা অন্যরা দিচ্ছেন- এমন তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বশির আহম্মেদ সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৬ ভূয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করেন। অপর ৬ মহিলা পরীক্ষার্থীসহ ৯ জন কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যান। আটককৃতরা দোষ স্বীকার করে এ ব্যাপারে অধ্যক্ষকে দায়ী করেছেন।
কেন্দ্র সচিব দাউদখালী ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুল কুদ্দুস বলেন, অন্যের হয়ে বদলি পরীক্ষা দিচ্ছেন এটা আমার জানা ছিল না। ৬ ভুয়া পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ও বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থার জন্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে পত্র দেয়া হবে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাখাওয়াত জামিল সৈকত জানান, ৬ ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করে পুলিশে দেয়া হয়।
মঠবাড়িয়া থানার ওসি নুরুল ইসলাম বাদল বলেন, অধ্যক্ষ খলিলুর রহমানসহ ভুয়া ৬ পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে মামলা হয়েছে। অধ্যক্ষকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।