রৌমারী খাদ্য গোডাউনে যোগসাজসের মাধ্যমে ভাল চাল কালোবাজারে বিক্রি করে গোপনে পঁচা চাল সংগ্রহ করার অভিযোগে গোডাউন সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রৌমারী খাদ্য গোডাউন অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম এই অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল ইমরান খাওয়ার অনুপযোগী ১৯ মেট্রিক টন চালসহ ১ নম্বর গুদাম সিলগালা করে দেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভিজিডিসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের ৩শ’ মে. টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে রৌমারী গোডাউনে ঢোকার কথা। সেই মোতাবেক ১৫৪ টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে পাঠানো হয়।
অজ্ঞাত কারণে সেই ভাল চাল না ঢুকিয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পঁচা চাল সংগ্রহ করে গোডাউনে ঢোকানো হচ্ছিল। অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আল ইমরান সেই সত্যতা পান। রৌমারী খাদ্য গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে ১৫৪ মে. টন চাল পাঠিয়েছে। ১শ’ মে. টন এখনো নৌকায় আছে। ৫৪ মে. টন চাল ট্রাক্টরে আসতে দেরি হওয়ার কারণে রাতে চাল ঢোকানো হচ্ছিল। এসময় তিনি কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদামের ৫৪ মে. টনের চালনপত্র দেখান। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল ইমরান বলেন, জেলা খাদ্য কর্মকর্তার সাথে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন রৌমারী উপজেলার জন্য ভিজিডিসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য ৩শ’ মে.টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে রৌমারী খাদ্য গোডাউনে যাবে। ইতোমধ্যে ১৫৪ মে.টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে ছাড় করা হয়েছে। ৫৪ মে.টন রৌমারী খাদ্য গোডাউনে চলে গেছে। ১শ’ টন চাল নৌকার করে যাচ্ছে নদীতে আছে। পঁচা চালের বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন কুড়িগ্রাম থেকে পাঠানো চালের নমুনাসহ তদন্ত পাঠাচ্ছি সেটা দেখার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। কুড়িগ্রাম খাদ্য পরিদর্শক পারভেজ হোসেন বলেন, নমুনা চালের সঙ্গে সীলগালা করা পঁচা চালের কোন মিল নেই। এ ঘটনায় সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করব। যিনি এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবেন।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
রৌমারী খাদ্য গোডাউনে যোগসাজসের মাধ্যমে ভাল চাল কালোবাজারে বিক্রি করে গোপনে পঁচা চাল সংগ্রহ করার অভিযোগে গোডাউন সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রৌমারী খাদ্য গোডাউন অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম এই অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল ইমরান খাওয়ার অনুপযোগী ১৯ মেট্রিক টন চালসহ ১ নম্বর গুদাম সিলগালা করে দেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভিজিডিসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের ৩শ’ মে. টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে রৌমারী গোডাউনে ঢোকার কথা। সেই মোতাবেক ১৫৪ টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে পাঠানো হয়।
অজ্ঞাত কারণে সেই ভাল চাল না ঢুকিয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পঁচা চাল সংগ্রহ করে গোডাউনে ঢোকানো হচ্ছিল। অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আল ইমরান সেই সত্যতা পান। রৌমারী খাদ্য গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোর্শেদ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে ১৫৪ মে. টন চাল পাঠিয়েছে। ১শ’ মে. টন এখনো নৌকায় আছে। ৫৪ মে. টন চাল ট্রাক্টরে আসতে দেরি হওয়ার কারণে রাতে চাল ঢোকানো হচ্ছিল। এসময় তিনি কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদামের ৫৪ মে. টনের চালনপত্র দেখান। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল ইমরান বলেন, জেলা খাদ্য কর্মকর্তার সাথে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন রৌমারী উপজেলার জন্য ভিজিডিসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য ৩শ’ মে.টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে রৌমারী খাদ্য গোডাউনে যাবে। ইতোমধ্যে ১৫৪ মে.টন চাল কুড়িগ্রাম খাদ্য গুদাম থেকে ছাড় করা হয়েছে। ৫৪ মে.টন রৌমারী খাদ্য গোডাউনে চলে গেছে। ১শ’ টন চাল নৌকার করে যাচ্ছে নদীতে আছে। পঁচা চালের বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন কুড়িগ্রাম থেকে পাঠানো চালের নমুনাসহ তদন্ত পাঠাচ্ছি সেটা দেখার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। কুড়িগ্রাম খাদ্য পরিদর্শক পারভেজ হোসেন বলেন, নমুনা চালের সঙ্গে সীলগালা করা পঁচা চালের কোন মিল নেই। এ ঘটনায় সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করব। যিনি এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবেন।