সিরাজগঞ্জের র্যাব-১২ এর অভিযানে ১৮ ভরি স্বর্ণসহ অজ্ঞান পার্টির ২ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো, ঢাকার আশুলিয়া থানা এলাকার শ্রীকন্ডিয়া গ্রামের আহম্মদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম শামীম ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার মূলগাঁও গ্রামের শ্রীধামচন্দ্র বর্মণের ছেলে দীপকচন্দ্র বর্মণ। র্যাব-১২’র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গতবছরের ২ অক্টোবর ঢাকার আব্দুল্লাপুর থেকে বিদেশ ফেরত ইব্রাহিম (৪১) নামের এক ব্যক্তি একতা পরিবহনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাড়ির উদ্দেশে রওনা করেন। তার পাশের আসনের যাত্রী ছিলেন শামীম। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ যাত্রীবাহী বাস সিরাজগঞ্জ-হাটিকুমরুল এলাকার একটি হোটেলে যাত্রা বিরতি দেয়। এ সময় তারা একসঙ্গে খাবার খায় ও বাসে উঠার আগ মূহুর্তে ২টি কফি এনে ১টি ইব্রাহিমকে দেয়া হয়। বাসটি ছাড়ার কিছুক্ষণ পর পথিমধ্যে ইব্রাহিম অচেতন হয়ে যায়। এ সময় বিদেশ থেকে নিয়ে আসা স্বর্ণের বার, স্বর্ণের গহনা, মোবাইল, পাসপোর্ট ও ভিসাসহ অন্যান্য সকল মালামাল চুরি করে পালিয়ে যায় শামীম। ওইদিন বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে বাসটি পৌঁছলে ইব্রাহিমকে অচেতন অবস্থায় দেখে এবং জ্ঞান ফেরার পর তাকে বাসায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন ওই বাসের লোকজন।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
সিরাজগঞ্জের র্যাব-১২ এর অভিযানে ১৮ ভরি স্বর্ণসহ অজ্ঞান পার্টির ২ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো, ঢাকার আশুলিয়া থানা এলাকার শ্রীকন্ডিয়া গ্রামের আহম্মদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম শামীম ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার মূলগাঁও গ্রামের শ্রীধামচন্দ্র বর্মণের ছেলে দীপকচন্দ্র বর্মণ। র্যাব-১২’র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গতবছরের ২ অক্টোবর ঢাকার আব্দুল্লাপুর থেকে বিদেশ ফেরত ইব্রাহিম (৪১) নামের এক ব্যক্তি একতা পরিবহনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাড়ির উদ্দেশে রওনা করেন। তার পাশের আসনের যাত্রী ছিলেন শামীম। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ যাত্রীবাহী বাস সিরাজগঞ্জ-হাটিকুমরুল এলাকার একটি হোটেলে যাত্রা বিরতি দেয়। এ সময় তারা একসঙ্গে খাবার খায় ও বাসে উঠার আগ মূহুর্তে ২টি কফি এনে ১টি ইব্রাহিমকে দেয়া হয়। বাসটি ছাড়ার কিছুক্ষণ পর পথিমধ্যে ইব্রাহিম অচেতন হয়ে যায়। এ সময় বিদেশ থেকে নিয়ে আসা স্বর্ণের বার, স্বর্ণের গহনা, মোবাইল, পাসপোর্ট ও ভিসাসহ অন্যান্য সকল মালামাল চুরি করে পালিয়ে যায় শামীম। ওইদিন বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে বাসটি পৌঁছলে ইব্রাহিমকে অচেতন অবস্থায় দেখে এবং জ্ঞান ফেরার পর তাকে বাসায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন ওই বাসের লোকজন।