: নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্ল্যাট বাসার তালা ভেঙে এক গৃহবধূর হাত-পা ও মুখ বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে মিজমিজি পূর্বপাড়া এলাকায় মদিনা মসজিদ সংলগ্ন হক ভিলার নিচতলা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে হত্যার পর ঘর তালাবদ্ধ করে স্বামী সোহাগ পালিয়ে গেছে বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের। পুলিশ নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে৷
নিহত মুক্তা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানাধীন খড়মপুর গ্রামের মো. খোকন মিয়ার মেয়ে। তারা দীর্ঘদিন ধরে মো. শহিদুল্লাহ মালিকানাধীন হক ভিলার নিচতলায় ভাড়া থাকতো। নিহত মুক্তা আদমজী ইপিজেড এলাকায় অনন্ত গার্মেন্টে এবং স্বামী সোহাগ সিদ্ধিরগঞ্জ পুল এলাকায় মজিব ফ্যাশনে চাকরি করতো।
বাড়িওয়ালা মো. শহিদুল্লাহ জানান, সোমবার সন্ধ্যার পর নিহতের খালা ফোন করে জানায় মুক্তার স্বামী তার স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে। পরে আমরা মেয়ের চাচাকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছি। তবে তাদের মধ্যে কখনও পারিবারিক কলহ ছিল বলে আমার জানা ছিল না।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘরের তালা ভেঙে লাশটির হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই। চোখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
: নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্ল্যাট বাসার তালা ভেঙে এক গৃহবধূর হাত-পা ও মুখ বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে মিজমিজি পূর্বপাড়া এলাকায় মদিনা মসজিদ সংলগ্ন হক ভিলার নিচতলা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে হত্যার পর ঘর তালাবদ্ধ করে স্বামী সোহাগ পালিয়ে গেছে বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের। পুলিশ নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে৷
নিহত মুক্তা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানাধীন খড়মপুর গ্রামের মো. খোকন মিয়ার মেয়ে। তারা দীর্ঘদিন ধরে মো. শহিদুল্লাহ মালিকানাধীন হক ভিলার নিচতলায় ভাড়া থাকতো। নিহত মুক্তা আদমজী ইপিজেড এলাকায় অনন্ত গার্মেন্টে এবং স্বামী সোহাগ সিদ্ধিরগঞ্জ পুল এলাকায় মজিব ফ্যাশনে চাকরি করতো।
বাড়িওয়ালা মো. শহিদুল্লাহ জানান, সোমবার সন্ধ্যার পর নিহতের খালা ফোন করে জানায় মুক্তার স্বামী তার স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে। পরে আমরা মেয়ের চাচাকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছি। তবে তাদের মধ্যে কখনও পারিবারিক কলহ ছিল বলে আমার জানা ছিল না।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘরের তালা ভেঙে লাশটির হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই। চোখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছে।