আলি উল্লাহ আলো । ফাইল ছবি
কক্সবাজারের টেকনাফের চাঞ্চল্যকর শিশু আলো হত্যার সাড়ে ১০ বছর পর মামলার রায় ঘোষণা করেছে আদালত। রায়ে এক রোহিঙ্গা নাগরিকসহ ছয় আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও দুই আসামীকে খালাস দেয়া হয়েছে।
বুধবার (১১ মে) বিকেলে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল এ রায় ঘোষণা করেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম রায় ঘোষণার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ইসহাক কালু, কুমিল্লার ইয়াকুব, নওগাঁর সুমন, ঠাকুরগাঁওর ইয়াছিন, নজরুল ও রোহিঙ্গা সৈয়দুল আমিন ওরফে লাম্বাইয়া। এছাড়া খালাস পেয়েছেন দিদার মিয়া ও মুহিবুল্লাহ। রায় ঘোষণার সময় ৩ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বাদী ও শিশু আলোর বাবা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জানান, এ রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। তবে যাদের খালাস প্রদান করা হয়েছে রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর তাদের ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর নিজ বাড়ির কর্মচারীরা জবাই করে হত্যা করে শিশু আলি উল্লাহ আলোকে।
আলো টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদার বিল গ্রামের বাসিন্দা ও কক্সবাজার জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক মো. আবদুল্লাহর ছেলে। ওই সময় আলো টেকনাফ বিজিবি স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র ছিল।
মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে বুধবার (১১ মে) রায়টি ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। যেখানে অভিযোগপত্রে আটজনকে অভিযুক্ত করা হয়। এই মামলায় আদালতে ১৯ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন কারাগারে থাকলেও পাঁচজন পলাতক রয়েছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
আলি উল্লাহ আলো । ফাইল ছবি
বুধবার, ১১ মে ২০২২
কক্সবাজারের টেকনাফের চাঞ্চল্যকর শিশু আলো হত্যার সাড়ে ১০ বছর পর মামলার রায় ঘোষণা করেছে আদালত। রায়ে এক রোহিঙ্গা নাগরিকসহ ছয় আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও দুই আসামীকে খালাস দেয়া হয়েছে।
বুধবার (১১ মে) বিকেলে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল এ রায় ঘোষণা করেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম রায় ঘোষণার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ইসহাক কালু, কুমিল্লার ইয়াকুব, নওগাঁর সুমন, ঠাকুরগাঁওর ইয়াছিন, নজরুল ও রোহিঙ্গা সৈয়দুল আমিন ওরফে লাম্বাইয়া। এছাড়া খালাস পেয়েছেন দিদার মিয়া ও মুহিবুল্লাহ। রায় ঘোষণার সময় ৩ আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার বাদী ও শিশু আলোর বাবা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জানান, এ রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। তবে যাদের খালাস প্রদান করা হয়েছে রায়ের কপি হাতে পাওয়ার পর তাদের ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর নিজ বাড়ির কর্মচারীরা জবাই করে হত্যা করে শিশু আলি উল্লাহ আলোকে।
আলো টেকনাফ সদর ইউনিয়নের গোদার বিল গ্রামের বাসিন্দা ও কক্সবাজার জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক মো. আবদুল্লাহর ছেলে। ওই সময় আলো টেকনাফ বিজিবি স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র ছিল।
মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে বুধবার (১১ মে) রায়টি ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। যেখানে অভিযোগপত্রে আটজনকে অভিযুক্ত করা হয়। এই মামলায় আদালতে ১৯ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন কারাগারে থাকলেও পাঁচজন পলাতক রয়েছেন।