সুকুমারের সাথে পিকের যোগের তথ্য পয়েছে ইডি
বাংলাদেশের এনারবি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার ও তার সহযগী সুকুমার মৃধার কলকাতা ও সংলগ্ন জেলায় বড় ধরণের অর্থপাচার, বেআইনি আর্থিক লেনদেন সহ
একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে।
পলাতক এই অর্থ পাচারকারীর অবৈধ অর্থ ও সম্পত্তির খোঁজ অপরাধীদের নাগালে পেতে
শুক্রবার ভোরে কলকাতা ও অশোকনগর, দমদম, বাইপাস লাগোয়া মোট নয়টি স্থানে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি চালায় ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি)।
ইডি সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ও হাওড়ার বড়বাজার দিয়ে বাংলাদেশের টাকা হাওলার মাধ্যমে
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় লেনদেন করা হচ্ছে এবং কোটি কোটি আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। অশোকনগরে তিনটি জায়গায় একসঙ্গে অভিযান চালান ইডি কর্তারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অশোকনগরের মাছ ব্যবসায়ী সুকুমার মৃধা মূলত বাংলাদেশ থাকেন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাতটি ভুয়ো সংস্থার নামে টাকা তোলা হত। ব্যাংক থেকে ৩০০ কোটি টাকা বেআইনি লেনদেন হয় বলে খবর।
ইডির সূত্রে খবর, সুকুমার মৃধা মাছ ব্যবসার আড়ালে হাওয়ালার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে টাকা এনে এদেশে বিভিন্ন জায়গায় জমিজায়গা কেনে। অশোকনগরে একাধিক বাড়ি ও দোকান রয়েছে এই সুকুমার মৃধার। এর সঙ্গে যে নাম উঠে আসছে প্রশান্ত হালদার তার মারফত এদেশে টাকা নিয়ে আসে সুকুমার মৃধা। এদিন অশোকনগরে সুকুমার মৃধার সহ প্রণব হালদার ও স্বপন মিশ্রর বাড়িতে একযোগে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা।
সুকুমার মৃধার সঙ্গে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ঘনিষ্ট যোগাযোগ রয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ থেকে হাওয়ালার যে টাকা আসত এদেশে, তা খাটানো হত একাধিক ব্যবসায়। আর এভাবেই পিকের অবৈধ টাকায় এদেশেও জাঁকিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে পিকের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুকুমার মৃধা। ইডির স্ক্যানারে ধরা পড়েছে সুকুমার ও ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নানা কার্যকলাপ। জানা গেছে, অশোকনগরে সুকুমারের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি হাতে পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা।তাতে পিকের যোগের তথ্য রয়েছে। পিকে সহ বাংলাদেশী হাওলার গোটা চক্রের হদিশ পেতে তত্পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।মাছের ব্যবসার আড়ালে কোটি কোটি বেআইনী অর্থের লেনদেন, সুকুমারের সাথে পিকের যোগের তথ্য পয়েছে ইডি
দীপক মুখার্জী, কলকাতা
বাংলাদেশের এনারবি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার ও তার সহযগী সুকুমার মৃধার কলকাতা ও সংলগ্ন জেলায় বড় ধরণের অর্থপাচার, বেআইনি আর্থিক লেনদেন সহ
একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে।
পলাতক এই অর্থ পাচারকারীর অবৈধ অর্থ ও সম্পত্তির খোঁজ অপরাধীদের নাগালে পেতে
শুক্রবার ভোরে কলকাতা ও অশোকনগর, দমদম, বাইপাস লাগোয়া মোট নয়টি স্থানে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি চালায় ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি)।
ইডি সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ও হাওড়ার বড়বাজার দিয়ে বাংলাদেশের টাকা হাওলার মাধ্যমে
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় লেনদেন করা হচ্ছে এবং কোটি কোটি আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। অশোকনগরে তিনটি জায়গায় একসঙ্গে অভিযান চালান ইডি কর্তারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অশোকনগরের মাছ ব্যবসায়ী সুকুমার মৃধা মূলত বাংলাদেশ থাকেন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাতটি ভুয়ো সংস্থার নামে টাকা তোলা হত। ব্যাংক থেকে ৩০০ কোটি টাকা বেআইনি লেনদেন হয় বলে খবর।
ইডির সূত্রে খবর, সুকুমার মৃধা মাছ ব্যবসার আড়ালে হাওয়ালার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে টাকা এনে এদেশে বিভিন্ন জায়গায় জমিজায়গা কেনে। অশোকনগরে একাধিক বাড়ি ও দোকান রয়েছে এই সুকুমার মৃধার। এর সঙ্গে যে নাম উঠে আসছে প্রশান্ত হালদার তার মারফত এদেশে টাকা নিয়ে আসে সুকুমার মৃধা। এদিন অশোকনগরে সুকুমার মৃধার সহ প্রণব হালদার ও স্বপন মিশ্রর বাড়িতে একযোগে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা।
সুকুমার মৃধার সঙ্গে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ঘনিষ্ট যোগাযোগ রয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ থেকে হাওয়ালার যে টাকা আসত এদেশে, তা খাটানো হত একাধিক ব্যবসায়। আর এভাবেই পিকের অবৈধ টাকায় এদেশেও জাঁকিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে পিকের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুকুমার মৃধা। ইডির স্ক্যানারে ধরা পড়েছে সুকুমার ও ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নানা কার্যকলাপ। জানা গেছে, অশোকনগরে সুকুমারের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি হাতে পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা।তাতে পিকের যোগের তথ্য রয়েছে। পিকে সহ বাংলাদেশী হাওলার গোটা চক্রের হদিশ পেতে তত্পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।
সুকুমারের সাথে পিকের যোগের তথ্য পয়েছে ইডি
শনিবার, ১৪ মে ২০২২
বাংলাদেশের এনারবি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার ও তার সহযগী সুকুমার মৃধার কলকাতা ও সংলগ্ন জেলায় বড় ধরণের অর্থপাচার, বেআইনি আর্থিক লেনদেন সহ
একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে।
পলাতক এই অর্থ পাচারকারীর অবৈধ অর্থ ও সম্পত্তির খোঁজ অপরাধীদের নাগালে পেতে
শুক্রবার ভোরে কলকাতা ও অশোকনগর, দমদম, বাইপাস লাগোয়া মোট নয়টি স্থানে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি চালায় ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি)।
ইডি সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ও হাওড়ার বড়বাজার দিয়ে বাংলাদেশের টাকা হাওলার মাধ্যমে
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় লেনদেন করা হচ্ছে এবং কোটি কোটি আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। অশোকনগরে তিনটি জায়গায় একসঙ্গে অভিযান চালান ইডি কর্তারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অশোকনগরের মাছ ব্যবসায়ী সুকুমার মৃধা মূলত বাংলাদেশ থাকেন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাতটি ভুয়ো সংস্থার নামে টাকা তোলা হত। ব্যাংক থেকে ৩০০ কোটি টাকা বেআইনি লেনদেন হয় বলে খবর।
ইডির সূত্রে খবর, সুকুমার মৃধা মাছ ব্যবসার আড়ালে হাওয়ালার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে টাকা এনে এদেশে বিভিন্ন জায়গায় জমিজায়গা কেনে। অশোকনগরে একাধিক বাড়ি ও দোকান রয়েছে এই সুকুমার মৃধার। এর সঙ্গে যে নাম উঠে আসছে প্রশান্ত হালদার তার মারফত এদেশে টাকা নিয়ে আসে সুকুমার মৃধা। এদিন অশোকনগরে সুকুমার মৃধার সহ প্রণব হালদার ও স্বপন মিশ্রর বাড়িতে একযোগে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা।
সুকুমার মৃধার সঙ্গে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ঘনিষ্ট যোগাযোগ রয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ থেকে হাওয়ালার যে টাকা আসত এদেশে, তা খাটানো হত একাধিক ব্যবসায়। আর এভাবেই পিকের অবৈধ টাকায় এদেশেও জাঁকিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে পিকের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুকুমার মৃধা। ইডির স্ক্যানারে ধরা পড়েছে সুকুমার ও ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নানা কার্যকলাপ। জানা গেছে, অশোকনগরে সুকুমারের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি হাতে পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা।তাতে পিকের যোগের তথ্য রয়েছে। পিকে সহ বাংলাদেশী হাওলার গোটা চক্রের হদিশ পেতে তত্পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।মাছের ব্যবসার আড়ালে কোটি কোটি বেআইনী অর্থের লেনদেন, সুকুমারের সাথে পিকের যোগের তথ্য পয়েছে ইডি
দীপক মুখার্জী, কলকাতা
বাংলাদেশের এনারবি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার ও তার সহযগী সুকুমার মৃধার কলকাতা ও সংলগ্ন জেলায় বড় ধরণের অর্থপাচার, বেআইনি আর্থিক লেনদেন সহ
একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে।
পলাতক এই অর্থ পাচারকারীর অবৈধ অর্থ ও সম্পত্তির খোঁজ অপরাধীদের নাগালে পেতে
শুক্রবার ভোরে কলকাতা ও অশোকনগর, দমদম, বাইপাস লাগোয়া মোট নয়টি স্থানে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি চালায় ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি)।
ইডি সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা ও হাওড়ার বড়বাজার দিয়ে বাংলাদেশের টাকা হাওলার মাধ্যমে
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় লেনদেন করা হচ্ছে এবং কোটি কোটি আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। অশোকনগরে তিনটি জায়গায় একসঙ্গে অভিযান চালান ইডি কর্তারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অশোকনগরের মাছ ব্যবসায়ী সুকুমার মৃধা মূলত বাংলাদেশ থাকেন। বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সাতটি ভুয়ো সংস্থার নামে টাকা তোলা হত। ব্যাংক থেকে ৩০০ কোটি টাকা বেআইনি লেনদেন হয় বলে খবর।
ইডির সূত্রে খবর, সুকুমার মৃধা মাছ ব্যবসার আড়ালে হাওয়ালার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে টাকা এনে এদেশে বিভিন্ন জায়গায় জমিজায়গা কেনে। অশোকনগরে একাধিক বাড়ি ও দোকান রয়েছে এই সুকুমার মৃধার। এর সঙ্গে যে নাম উঠে আসছে প্রশান্ত হালদার তার মারফত এদেশে টাকা নিয়ে আসে সুকুমার মৃধা। এদিন অশোকনগরে সুকুমার মৃধার সহ প্রণব হালদার ও স্বপন মিশ্রর বাড়িতে একযোগে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা।
সুকুমার মৃধার সঙ্গে বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ঘনিষ্ট যোগাযোগ রয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশ থেকে হাওয়ালার যে টাকা আসত এদেশে, তা খাটানো হত একাধিক ব্যবসায়। আর এভাবেই পিকের অবৈধ টাকায় এদেশেও জাঁকিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে পিকের বিশ্বস্ত সঙ্গী সুকুমার মৃধা। ইডির স্ক্যানারে ধরা পড়েছে সুকুমার ও ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নানা কার্যকলাপ। জানা গেছে, অশোকনগরে সুকুমারের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি হাতে পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা।তাতে পিকের যোগের তথ্য রয়েছে। পিকে সহ বাংলাদেশী হাওলার গোটা চক্রের হদিশ পেতে তত্পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।