টাঙ্গাইলের সখীপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় এক অধ্যক্ষকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। রোববার বিকেলে উপজেলার ভূয়াইদ টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল জামিন নিতে গেলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়।
বাদী পক্ষের আইনজীবী সুজাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার বাদী এবং কলেজের দাতা সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, গত ১০/৬/২১ অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল ও তার শশুর শামছুল হকের বিরুদ্ধে কলেজের ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়। মামলার পর আসামিরা উচ্চ আদালতে গিয়ে জামিন আবেদন করেন। জামিন মঞ্জুর করে পরবর্তী সময়ে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই মামলায় গতকাল নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত মুচলেকা নিয়ে শামছুল হককে জামিন দিলেও অধ্যক্ষ মেহেদি হাসানকে কারাগারে পাঠায়।
স্থানীয় আবুল কাশেম ও সেকাম মিয়া বলেন, অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান নিয়োগের কথা বলে এলাকার নিরিহ মানুষের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিলেও তাদের নিয়োগ দেয়নি। শিক্ষিত মানুষ হয়েও তিনি কলেজকে কেন্দ্র করে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছে। দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষের বিচারের দাবিতে এলাকাবাসীর নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করবেও বলে তাঁরা জানান।
ওই কলেজের প্রভাষক রফিকুল ইসলাম বলেন, মেহেদি হাসান কলেজটিকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছে। তার অপকর্মের বিরুদ্ধে কথা বলায় আমাদের নামে হামলা ও মামলা করেছেন। আমরা দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল অপসার ও বিচার চাই।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৩ মে ২০২২
টাঙ্গাইলের সখীপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় এক অধ্যক্ষকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। রোববার বিকেলে উপজেলার ভূয়াইদ টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল জামিন নিতে গেলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়।
বাদী পক্ষের আইনজীবী সুজাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার বাদী এবং কলেজের দাতা সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, গত ১০/৬/২১ অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল ও তার শশুর শামছুল হকের বিরুদ্ধে কলেজের ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়। মামলার পর আসামিরা উচ্চ আদালতে গিয়ে জামিন আবেদন করেন। জামিন মঞ্জুর করে পরবর্তী সময়ে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই মামলায় গতকাল নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত মুচলেকা নিয়ে শামছুল হককে জামিন দিলেও অধ্যক্ষ মেহেদি হাসানকে কারাগারে পাঠায়।
স্থানীয় আবুল কাশেম ও সেকাম মিয়া বলেন, অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান নিয়োগের কথা বলে এলাকার নিরিহ মানুষের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিলেও তাদের নিয়োগ দেয়নি। শিক্ষিত মানুষ হয়েও তিনি কলেজকে কেন্দ্র করে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছে। দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষের বিচারের দাবিতে এলাকাবাসীর নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করবেও বলে তাঁরা জানান।
ওই কলেজের প্রভাষক রফিকুল ইসলাম বলেন, মেহেদি হাসান কলেজটিকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছে। তার অপকর্মের বিরুদ্ধে কথা বলায় আমাদের নামে হামলা ও মামলা করেছেন। আমরা দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ মেহেদি হাসান জুয়েল অপসার ও বিচার চাই।