alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

মাদক বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্নভঙ্গ রেয়ার সাঈদের

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২

র‌্যাবের জালে আটকাপড়ে মাদক বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে ওনাইস সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদের। বিদেশে পড়াশোনা করতে গিয়ে বিভিন্ন মাদকের সঙ্গে পরিচয়। এরপর দেশে ফিরেও নিয়মিত যাতায়াত করতেন বিভিন্ন দেশে। সেসব দেশ থেকে মাদক এনে শুরু করেন অপ্রচলিত সব মাদক নিয়ে কারবার ও ‘গবেষণা’। বিভিন্ন অপ্রচলিত ও নতুন মাদক দেশের ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের কাছে বিক্রি করতেন। সেটি নিয়ে করতেন নানা ধরনের ‘গবেষণা’।

বিদেশ থেকে বীজ এনে নিজের বাসায় অস্থায়ী ল্যাবে তাপ নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে উৎপাদন শুরু করেন ‘কুশ’ নামের মাদক। ভবিষ্যতে তিনি দেশের বাইরে বিপুল পরিমাণে কুশ চালানের পরিকল্পনা থেকে রীতিমতো ‘মাদক গবেষক’ হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন যুবক ওনাইসি সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদ। তবে তার সেই মাদকবিজ্ঞানী হওয়ার ‘স্বপ্নভঙ্গ’ হয়েছে র‌্যাবের জালে ধরা পড়ায়।

বিভিন্ন অপ্রচলিত ও নতুন মাদক বিক্রি, তাপ নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে কুশ মাদক তৈরির অন্যতম হোতা ওনাইসি সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদকে রাজধানীর গুলশান থেকে আটক করে র্যাব। অভিযানে বাংলাদেশে প্রথমবার অপ্রচলিত মাদক এক্সট্যাসি, কুশ, হেম্প, মলি, এডারল, ফেন্টানিলসহ অন্যান্য মাদক উদ্ধার ও প্রায় তিন কোটি টাকা মূল্যের দেশি ও বিদেশি মুদ্রা জব্দ করা হয় তার কাছ থেকে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বাহিনীর লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

তিনি বলেন, র্যাব গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে এক্সট্যাসি নামে একটি নতুন মাদকের নেটওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে পারে। পরে ওনাইসি সাঈদের এই কারবার সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। তাকে আটকের সময় গুলশান ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় ১০১ গ্রাম কুশ, ৬ গ্রাম হেম্প, ০.০৫ গ্রাম মলি, ১ গ্রাম ফেন্টানল, ১৮ গ্রাম কোকেন, ১২৩ পিস এক্সট্যাসি, ২৮ পিস এডারল ট্যাবলেট ও ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা ও ৫০ হাজার ডলার। পাশাপাশি মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাতের উদ্দেশ্যে তাপ নিয়ন্ত্রণ গ্রো-টেন্টের মাধ্যমে অভিনব পন্থায় বিদেশি প্রজাতির কুশ তৈরির প্ল্যান্ট ও সেটআপ উদ্ধার করা হয় বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আটক সাঈদ দেশের একটি ইংলিশ মিডিয়াম কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকা থেকে বিবিএ এবং এমবিএ সম্পন্ন করেন। অধ্যয়ন শেষে ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন তিনি।

প্রাথমিক পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় গিয়ে বিভিন্ন বার ও ক্লাবে যেতেন। সেখানে ফয়সাল নামের একজনের সাথে ওনাইসির পরিচয় হয়। পরে ফয়সালের সহযোগিতায় বিভিন্ন অপ্রচলিত মাদক দেশে এনে কারবার শুরু করেন তিনি।

খন্দকার আল মঈন আরো বলেন, বাংলাদেশে নতুন মাদক এক্সট্যাসির হোতা এই ওনাইসি সাঈদ। তিনি গত ৪ বছর ধরে এক্সট্যাসিসহ অন্য উচ্চ মূল্যের মাদকের কারবারের সঙ্গে জড়িত।

এ ছাড়া বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন তার সহযোগী হিসেবে কাজ করে। পার্সেলের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে তিনি এসব মাদক সংগ্রহ করতেন। মাঝে-মধ্যে সে নিজেও বিদেশে গিয়ে এসব মাদক লাগেজে আনেন আর হুন্ডির মাধ্যমে তার অর্থ পরিশোধ করতেন।

নতুন এসব মাদক দেশে বিভিন্ন পার্টিতে পরিচয় করাতেন ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের কাছে। তার পরিকল্পনা ছিল মোহাম্মদপুরের ফ্ল্যাটে কুশ প্ল্যান্টের ফার্ম তৈরি করে গবেষণা করার।

তিনি বিদেশে গিয়ে দেশে আসার সময় অন্যান্য অপ্রচলিত মাদকের পাশাপাশি কুশ মাদকের বীজ দিয়ে চাষও শুরু করেছিলেন বলে জানান র্যাব কর্মকর্তা।

এই মাদক বিদেশ থেকে সাঈদ কীভাবে দেশে আনলেন, বিমানবন্দরে ধরা পড়ে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সাঈদের মাদকের একটি বড় চালান কানাডাতে আটকে যায়। কিন্তু বিদেশ থেকে বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আসা কোনো মাদকের চালান জব্দ হয়নি।

সাঈদ নিজে মাদকসেবী না হলেও তিনি ব্যবসার জন্য মাদকবিজ্ঞানী হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন বলে জানান র‌্যাব মুখপাত্র।

অর্থপাচার: সকল আসামিকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

ডিবিতে ডাকা হয়েছে কারিগরি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যানকে

সখীপুরে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবা গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই

রাবিতে শহীদ কামারুজ্জামান হল নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

ছবি

ড. ইউনূসকে ২৩ মে পর্যন্ত জামিন

ছবি

তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছিনতাই ও চুরি হওয়া ফোন সেট উদ্ধার

মতলবে ব্যাংকের নৈশপ্রহরী খুনের রহস্য উন্মোচন,মূল আসামী সহ ৩ জন গ্রেফতার

ছবি

লঞ্চে বোরকা পরে ছিনতাই করতেন তারা

বন্ধুর সহায়তায় প্রবাসীর স্ত্রীকে খুন করে ঘরের মালামাল লুট করে আপন ভাই

গাজীপুরে ৩জন ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

ছবি

আইন অমান্য করে ইটভাটা পরিচালনা, সংবাদ প্রকাশের পর অভিযান, ৩ লাখ টাকা জরিমানা

ছবি

দুদকের মামলায় সাবেক এমপি কাদের খানের চার বছরের দন্ড

গাজীপুরে পুত্রকে কুপিয়ে হত্যা, পিতা আটক

ছবি

এবার ভরদুপুরে থানচির দুই ব্যাংকে ডাকাতি

সিলেটে ‘ধর্ষক’ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে গ্রপ্তার করেছে র‌্যাব

ছবি

ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

ছবি

শেকলে বেঁধে তরুণীকে গণধর্ষণ, রিমান্ডে ৪ আসামি

মুন্সীগঞ্জে ডালিম হ.ত্যা মামলার ৬ আসামি জেলহাজতে

ছবি

শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

ছবি

গেন্ডারিয়ায় ৯৮৩ পিস ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেপ্তার কারবারি

ছবি

সিলেটে তরুণীকে আটকে রেখে দিনের পর দিন ধর্ষণ অধরা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাসহ অভিযুক্তরা

নারায়ণগঞ্জে প্রেমিকাকে ধর্ষণ ও হত্যা, ৩ জনের যাবজ্জীবন

ছবি

স্ত্রী-শাশুড়িসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ‘জল্লাদ’ শাহজাহানের প্রতারণার মামলা

ছবি

মিতু হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিচ্ছেন দুই ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৫ জন

ছবি

দুই বছরের দণ্ড ২৭ বছর পর বাতিল, রায়ের কপি যাচ্ছে সব আদালতে

ছবি

মানিকদির জমি দখল নাজিমের দৌরাত্ম্য থামছেই না, আতঙ্কে এলাকাবাসী

ছবি

পুলিশের সোর্স হত্যা মামলার পলাতক ২ আসামি গ্রেপ্তার

ছবি

বড় মনিরের বিরুদ্ধে এবার ঢাকায় কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

ছবি

রামুর কচ্ছপিয়ায় ছুরিকাঘাতে ছায়া হত্যার ঘটনায় আটক দুই

ছবি

মহেশখালীর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেফতার

ছবি

মুন্সীগঞ্জে পাইপগান-ফেন্সিডিলসহ দু’জন আটক

ছবি

দুদকের মামলায় ২০ কোটি ২২ লাখ টাকার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি মান্নান কারাগারে

ছবি

আইএমইআই নম্বর পাল্টে মোবাইল বিক্রি, চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

চুনারুঘাটে স্ত্রীকে গলা টিপে হত্যা, স্বামী আটক

ছবি

সিরাজগঞ্জে ব্যাংকের ভল্ট থেকে ৫ কোটি টাকা গায়েব, ৩ কর্মকর্তা কারাগারে

শতাধিক শিক্ষা ভবন নির্মাণের নামে বিল ভাগ-বাটোয়ারা

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

মাদক বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্নভঙ্গ রেয়ার সাঈদের

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২

র‌্যাবের জালে আটকাপড়ে মাদক বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে ওনাইস সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদের। বিদেশে পড়াশোনা করতে গিয়ে বিভিন্ন মাদকের সঙ্গে পরিচয়। এরপর দেশে ফিরেও নিয়মিত যাতায়াত করতেন বিভিন্ন দেশে। সেসব দেশ থেকে মাদক এনে শুরু করেন অপ্রচলিত সব মাদক নিয়ে কারবার ও ‘গবেষণা’। বিভিন্ন অপ্রচলিত ও নতুন মাদক দেশের ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের কাছে বিক্রি করতেন। সেটি নিয়ে করতেন নানা ধরনের ‘গবেষণা’।

বিদেশ থেকে বীজ এনে নিজের বাসায় অস্থায়ী ল্যাবে তাপ নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে উৎপাদন শুরু করেন ‘কুশ’ নামের মাদক। ভবিষ্যতে তিনি দেশের বাইরে বিপুল পরিমাণে কুশ চালানের পরিকল্পনা থেকে রীতিমতো ‘মাদক গবেষক’ হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন যুবক ওনাইসি সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদ। তবে তার সেই মাদকবিজ্ঞানী হওয়ার ‘স্বপ্নভঙ্গ’ হয়েছে র‌্যাবের জালে ধরা পড়ায়।

বিভিন্ন অপ্রচলিত ও নতুন মাদক বিক্রি, তাপ নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে কুশ মাদক তৈরির অন্যতম হোতা ওনাইসি সাঈদ ওরফে রেয়ার সাঈদকে রাজধানীর গুলশান থেকে আটক করে র্যাব। অভিযানে বাংলাদেশে প্রথমবার অপ্রচলিত মাদক এক্সট্যাসি, কুশ, হেম্প, মলি, এডারল, ফেন্টানিলসহ অন্যান্য মাদক উদ্ধার ও প্রায় তিন কোটি টাকা মূল্যের দেশি ও বিদেশি মুদ্রা জব্দ করা হয় তার কাছ থেকে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বাহিনীর লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

তিনি বলেন, র্যাব গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে এক্সট্যাসি নামে একটি নতুন মাদকের নেটওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে পারে। পরে ওনাইসি সাঈদের এই কারবার সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। তাকে আটকের সময় গুলশান ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় ১০১ গ্রাম কুশ, ৬ গ্রাম হেম্প, ০.০৫ গ্রাম মলি, ১ গ্রাম ফেন্টানল, ১৮ গ্রাম কোকেন, ১২৩ পিস এক্সট্যাসি, ২৮ পিস এডারল ট্যাবলেট ও ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা ও ৫০ হাজার ডলার। পাশাপাশি মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাতের উদ্দেশ্যে তাপ নিয়ন্ত্রণ গ্রো-টেন্টের মাধ্যমে অভিনব পন্থায় বিদেশি প্রজাতির কুশ তৈরির প্ল্যান্ট ও সেটআপ উদ্ধার করা হয় বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আটক সাঈদ দেশের একটি ইংলিশ মিডিয়াম কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকা থেকে বিবিএ এবং এমবিএ সম্পন্ন করেন। অধ্যয়ন শেষে ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন তিনি।

প্রাথমিক পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় গিয়ে বিভিন্ন বার ও ক্লাবে যেতেন। সেখানে ফয়সাল নামের একজনের সাথে ওনাইসির পরিচয় হয়। পরে ফয়সালের সহযোগিতায় বিভিন্ন অপ্রচলিত মাদক দেশে এনে কারবার শুরু করেন তিনি।

খন্দকার আল মঈন আরো বলেন, বাংলাদেশে নতুন মাদক এক্সট্যাসির হোতা এই ওনাইসি সাঈদ। তিনি গত ৪ বছর ধরে এক্সট্যাসিসহ অন্য উচ্চ মূল্যের মাদকের কারবারের সঙ্গে জড়িত।

এ ছাড়া বাংলাদেশে বেশ কয়েকজন তার সহযোগী হিসেবে কাজ করে। পার্সেলের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে তিনি এসব মাদক সংগ্রহ করতেন। মাঝে-মধ্যে সে নিজেও বিদেশে গিয়ে এসব মাদক লাগেজে আনেন আর হুন্ডির মাধ্যমে তার অর্থ পরিশোধ করতেন।

নতুন এসব মাদক দেশে বিভিন্ন পার্টিতে পরিচয় করাতেন ধনাঢ্য পরিবারের তরুণদের কাছে। তার পরিকল্পনা ছিল মোহাম্মদপুরের ফ্ল্যাটে কুশ প্ল্যান্টের ফার্ম তৈরি করে গবেষণা করার।

তিনি বিদেশে গিয়ে দেশে আসার সময় অন্যান্য অপ্রচলিত মাদকের পাশাপাশি কুশ মাদকের বীজ দিয়ে চাষও শুরু করেছিলেন বলে জানান র্যাব কর্মকর্তা।

এই মাদক বিদেশ থেকে সাঈদ কীভাবে দেশে আনলেন, বিমানবন্দরে ধরা পড়ে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সাঈদের মাদকের একটি বড় চালান কানাডাতে আটকে যায়। কিন্তু বিদেশ থেকে বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আসা কোনো মাদকের চালান জব্দ হয়নি।

সাঈদ নিজে মাদকসেবী না হলেও তিনি ব্যবসার জন্য মাদকবিজ্ঞানী হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন বলে জানান র‌্যাব মুখপাত্র।

back to top