ছবি: সংগৃহীত
পচাঁত্তর লাখ টাকার বেশি অবৈধ সম্পদ থাকায় বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম সচিব মো: সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা ১ এ মামলাটি করেন সহকারী পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম। মামলায় সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক কর্তৃক অভিযোগ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে যুগ্ম সচিব সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে দুদক। অভিযোগের প্রাথমিক অনুসন্ধানে মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের সত্যতা পাওয়া। দুদক থেকে সম্পদের হিসেব চাওয়া হলে ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর তিনি সম্পদ বিবরনী দাখিল করে। সেখানে তিনি ২ কোটি ৩৪ লাখ ৭৬ হাজার ৮৮৫ টাকার সম্পদের হিসেব দেন। এর মধ্যে দেনা বা ঋন দেখানো হয় ৩২ লাখ ৯৪ হাজার ৯৭ টাকা। ঋন বা দেনা বাদ দিয়ে তার সম্পদের পরিমান দাড়ায় ২ কোটি ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮৮ টাকা।
দুদক বলছে, ২০০৪–০৫ অর্থ বছর থেকে ২০২০-২১ অর্থ বছর পর্যন্ত সাজ্জাদুল ইষলামের পরিবারিক ব্যায় ছিলো ৯৫ লাখ ৯১ হাজার ২৫১ টাকা। সব মিলিয়ে তার ২ কোটি ২২ লাখ ১৪ হাজার ৯২৮ টাকার সম্পদের মধ্যে ৭৫ লাখ ৫৯ হাজার ১১ টাকা পরিমান সম্পদের কোন বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি। এ সম্পদ তিনি অবৈধভাবে উপার্যন করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে মনে হয়েছে। পরে অনুসন্ধান কর্মকর্তা অবৈধ সম্পদ অর্জনের জন্য মামলা করার সুপারিশ করলে কমিশন তাতে অনুমতি দেয়। গতকাল মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
পচাঁত্তর লাখ টাকার বেশি অবৈধ সম্পদ থাকায় বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম সচিব মো: সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা ১ এ মামলাটি করেন সহকারী পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম। মামলায় সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক কর্তৃক অভিযোগ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে যুগ্ম সচিব সাজ্জাদুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করে দুদক। অভিযোগের প্রাথমিক অনুসন্ধানে মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের সত্যতা পাওয়া। দুদক থেকে সম্পদের হিসেব চাওয়া হলে ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর তিনি সম্পদ বিবরনী দাখিল করে। সেখানে তিনি ২ কোটি ৩৪ লাখ ৭৬ হাজার ৮৮৫ টাকার সম্পদের হিসেব দেন। এর মধ্যে দেনা বা ঋন দেখানো হয় ৩২ লাখ ৯৪ হাজার ৯৭ টাকা। ঋন বা দেনা বাদ দিয়ে তার সম্পদের পরিমান দাড়ায় ২ কোটি ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮৮ টাকা।
দুদক বলছে, ২০০৪–০৫ অর্থ বছর থেকে ২০২০-২১ অর্থ বছর পর্যন্ত সাজ্জাদুল ইষলামের পরিবারিক ব্যায় ছিলো ৯৫ লাখ ৯১ হাজার ২৫১ টাকা। সব মিলিয়ে তার ২ কোটি ২২ লাখ ১৪ হাজার ৯২৮ টাকার সম্পদের মধ্যে ৭৫ লাখ ৫৯ হাজার ১১ টাকা পরিমান সম্পদের কোন বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি। এ সম্পদ তিনি অবৈধভাবে উপার্যন করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে মনে হয়েছে। পরে অনুসন্ধান কর্মকর্তা অবৈধ সম্পদ অর্জনের জন্য মামলা করার সুপারিশ করলে কমিশন তাতে অনুমতি দেয়। গতকাল মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।