নাম–পরিচয় পাল্টে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ঘন ঘন পেশা বদল করছিলেন ইকবাল হোসেন তারেক। এমনকি মাদক–সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পরও পরিচয় গোপন করেন তিনি।
কিছুদিন পর জামিনেও বেরিয়ে যান। অথচ কেউ জানতেও পারেনি তিনি হত্যা মামলার আসামি। আট বছর আগে ঢাকার মগবাজারে রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান রানা হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে তাঁর নাম এসেছে। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
তবে ইকবাল হোসেনের শেষ রক্ষা হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের কর্মকর্তারা।
এ নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে ঢাকার কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৩–এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, আট বছর আগে ইকবাল মগবাজারের সুইফ কেব্ল লিমিটেড নামে ডিশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন।
ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন কামরুল ইসলাম এবং তানভিরুজ্জামান রনি নামের দুই ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে মাহবুবুর রহমান রানার ব্যবসায়িক বিরোধ ছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিভিন্ন সময় মারামারিও হয়েছে। এই বিরোধ থেকেই মাহবুবুর রহমানকে ২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি মগবাজারে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
র্যাব-৩–এর অধিনায়ক বলেন, মাহবুবুর রহমান হত্যার ঘটনা তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা। তাঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১০ জন। পলাতক চারজনের একজন ছিলেন ইকবাল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
নাম–পরিচয় পাল্টে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ঘন ঘন পেশা বদল করছিলেন ইকবাল হোসেন তারেক। এমনকি মাদক–সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পরও পরিচয় গোপন করেন তিনি।
কিছুদিন পর জামিনেও বেরিয়ে যান। অথচ কেউ জানতেও পারেনি তিনি হত্যা মামলার আসামি। আট বছর আগে ঢাকার মগবাজারে রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান রানা হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে তাঁর নাম এসেছে। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
তবে ইকবাল হোসেনের শেষ রক্ষা হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের কর্মকর্তারা।
এ নিয়ে আজ শুক্রবার দুপুরে ঢাকার কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৩–এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, আট বছর আগে ইকবাল মগবাজারের সুইফ কেব্ল লিমিটেড নামে ডিশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন।
ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন কামরুল ইসলাম এবং তানভিরুজ্জামান রনি নামের দুই ব্যক্তি। তাঁদের সঙ্গে মাহবুবুর রহমান রানার ব্যবসায়িক বিরোধ ছিল। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিভিন্ন সময় মারামারিও হয়েছে। এই বিরোধ থেকেই মাহবুবুর রহমানকে ২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি মগবাজারে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
র্যাব-৩–এর অধিনায়ক বলেন, মাহবুবুর রহমান হত্যার ঘটনা তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা। তাঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১০ জন। পলাতক চারজনের একজন ছিলেন ইকবাল।