নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় নিখোঁজের ৬দিন পর অটোরিকশা চালক হানিফের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মো.হানিফ (৬০) সেনাইমুড়ি উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নাওতলা গ্রামের আবদুস সোবাহানের ছেলে।
শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকার বগাদিয়া খাল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যা থেকে অটোরিকশা নিয়ে নিখোঁজ ছিল হন হানিফ। শুক্রবার দুপুরের দিকে উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের লোকজন বগাদিয়া খালে কচুরি পেনার নিচে গলায় গামছা পেঁছানো তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। নিহত ব্যক্তির পরিবারের দাবি তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ এই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি।
সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় নিখোঁজের ৬দিন পর অটোরিকশা চালক হানিফের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মো.হানিফ (৬০) সেনাইমুড়ি উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নাওতলা গ্রামের আবদুস সোবাহানের ছেলে।
শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকার বগাদিয়া খাল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যা থেকে অটোরিকশা নিয়ে নিখোঁজ ছিল হন হানিফ। শুক্রবার দুপুরের দিকে উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের লোকজন বগাদিয়া খালে কচুরি পেনার নিচে গলায় গামছা পেঁছানো তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। নিহত ব্যক্তির পরিবারের দাবি তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ এই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি।
সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।