ফেনসিডিল রাখার অভিযোগে মেহেরপুরে মামুন মল্লিক এবং রবিউল ইসলাম নামের ২ ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
রোববার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শহীদুল্লাহ এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মামুন মল্লিক সদর উপজেলার বামন পাড়া গ্রামের মতি মল্লিকের ছেলে এবং রবিউল ইসলাম টেংরামারী গ্রামের ইজালের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ডিবি এসআই মোস্তফা শওকত জামানের নেতৃত্বে এএসআই জসিম, মাহতাব উদ্দিন ও ইব্রাহিম বিশ্বাসসহ ডিবি পুলিশের একটি দল মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার সাহেবপুর বাজার এলাকা থেকে সবজিবোঝাই একটি মিনি ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে ৮০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সদর থানায় একটি মামলা করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় মোট ১০ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এতে আসামি মামুন মল্লিক এবং রবিউল ইসলাম দোষী প্রমাণিত হওয়ায় তাদের এই সাজা দেয়া হয়।
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
ফেনসিডিল রাখার অভিযোগে মেহেরপুরে মামুন মল্লিক এবং রবিউল ইসলাম নামের ২ ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া তাদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
রোববার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শহীদুল্লাহ এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মামুন মল্লিক সদর উপজেলার বামন পাড়া গ্রামের মতি মল্লিকের ছেলে এবং রবিউল ইসলাম টেংরামারী গ্রামের ইজালের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ডিবি এসআই মোস্তফা শওকত জামানের নেতৃত্বে এএসআই জসিম, মাহতাব উদ্দিন ও ইব্রাহিম বিশ্বাসসহ ডিবি পুলিশের একটি দল মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার সাহেবপুর বাজার এলাকা থেকে সবজিবোঝাই একটি মিনি ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে ৮০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সদর থানায় একটি মামলা করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় মোট ১০ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এতে আসামি মামুন মল্লিক এবং রবিউল ইসলাম দোষী প্রমাণিত হওয়ায় তাদের এই সাজা দেয়া হয়।