দুই বছর আগে ঢাকার মধ্য পীরেরবাগে ছয় ও সাত বছর বয়সী দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক মাফরোজা পারভীন আসামিদের উপস্থিতিতে রোববার এই মামলা রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. ফজলু (৩২) ও মো. জহিরুল ইসলাম (৫৪)। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদেরকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এই রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন। মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মে দুপুরে মিরপুরের মধ্য পীরেরবাগে একটি রিকশা গ্যারেজের সামনে থেকে আসামিরা দুই শিশুকে চকলেট খাওয়ানোর প্রলোভনে ডেকে নেয়। এরপর শিশু দুটিকে রিকশার গ্যারেজে নিয়ে ধর্ষণ করে।
পরদিন ২২ মে এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ২৯ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক ইসমত আরা এমি আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। রাষ্ট্র পক্ষে ৫ সাক্ষীর সাক্ষ্য শুনে রোববার রায় দিলেন বিচারক।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
দুই বছর আগে ঢাকার মধ্য পীরেরবাগে ছয় ও সাত বছর বয়সী দুই শিশুকে ধর্ষণের দায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক মাফরোজা পারভীন আসামিদের উপস্থিতিতে রোববার এই মামলা রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. ফজলু (৩২) ও মো. জহিরুল ইসলাম (৫৪)। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদেরকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এই রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন। মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের ২১ মে দুপুরে মিরপুরের মধ্য পীরেরবাগে একটি রিকশা গ্যারেজের সামনে থেকে আসামিরা দুই শিশুকে চকলেট খাওয়ানোর প্রলোভনে ডেকে নেয়। এরপর শিশু দুটিকে রিকশার গ্যারেজে নিয়ে ধর্ষণ করে।
পরদিন ২২ মে এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ২৯ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক ইসমত আরা এমি আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। রাষ্ট্র পক্ষে ৫ সাক্ষীর সাক্ষ্য শুনে রোববার রায় দিলেন বিচারক।