টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী ধর্ষণের পর ৫ মাসের অন্ত:সত্বা হওয়ার ঘটনায় তিন সন্তানের জনককে গ্রফতার করেছে থানা পুলিশ । বুধবার বিকেল তিনটায় ওই আসামিকে গ্রফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। অভিযুক্ত ওই ধর্ষক হাবিবুর (৫০) উপজেলার বৈলারপুর এলাকার মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে।
পরিবার ও এলাকাবাসীসূত্রে জানা যায়,ধর্ষক ওই মেয়েকে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে নিয়ে যেতো এবং বাড়িতে নিয়ে আসতো। এ সুবাদে ফুসলিয়ে ধর্ষক হাবিবুর তাকে একাধিকবার ধর্ষন করে। ধর্ষকের হত্যার হুমকিতে ধর্ষিতা ওই স্কুলছাত্রী ভয়ে কারো নিকট কোন কিছু প্রকাশ করেনি। কিন্তু সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থী শারীরিক পরিবর্তনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরীক্ষার নিরীক্ষা পর পরিবার জানতে পারে ওই শিক্ষার্থী ৫ মাসের অন্ত:সত্বা এবং পুত্র সন্তানের মা হচ্ছেন।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা সুলতান বলেন, আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশ যে করেছে তার কঠিন বিচার চাই।তবে স্থানীয় মাতাব্বরগন ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে স্বীকার করেন।
থানার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সালাউদ্দিন বলেন, ধর্ষণ মামলায় আসামি হাবিবুরকে গ্রেফতার করে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই স্কুল ছাত্রীর আপাতত পুলিশের হেফাজতে আছেন, মেডিকেল করিয়ে বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি দিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী ধর্ষণের পর ৫ মাসের অন্ত:সত্বা হওয়ার ঘটনায় তিন সন্তানের জনককে গ্রফতার করেছে থানা পুলিশ । বুধবার বিকেল তিনটায় ওই আসামিকে গ্রফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। অভিযুক্ত ওই ধর্ষক হাবিবুর (৫০) উপজেলার বৈলারপুর এলাকার মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে।
পরিবার ও এলাকাবাসীসূত্রে জানা যায়,ধর্ষক ওই মেয়েকে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে নিয়ে যেতো এবং বাড়িতে নিয়ে আসতো। এ সুবাদে ফুসলিয়ে ধর্ষক হাবিবুর তাকে একাধিকবার ধর্ষন করে। ধর্ষকের হত্যার হুমকিতে ধর্ষিতা ওই স্কুলছাত্রী ভয়ে কারো নিকট কোন কিছু প্রকাশ করেনি। কিন্তু সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থী শারীরিক পরিবর্তনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরীক্ষার নিরীক্ষা পর পরিবার জানতে পারে ওই শিক্ষার্থী ৫ মাসের অন্ত:সত্বা এবং পুত্র সন্তানের মা হচ্ছেন।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীর বাবা সুলতান বলেন, আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশ যে করেছে তার কঠিন বিচার চাই।তবে স্থানীয় মাতাব্বরগন ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে স্বীকার করেন।
থানার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সালাউদ্দিন বলেন, ধর্ষণ মামলায় আসামি হাবিবুরকে গ্রেফতার করে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই স্কুল ছাত্রীর আপাতত পুলিশের হেফাজতে আছেন, মেডিকেল করিয়ে বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি দিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।