টাঙ্গাইলের সখীপুরে টেংরা মাদলা খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির বহিস্কৃত কোষাধ্যক্ষ ও আওয়ামীলীগ নেতা মান্নান শিকদারের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মানববন্ধন করেছে ওই সমিতির সদস্যরা। বুধবার সকালে ১১টায় উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের টেংরা মাদলা খাল সমিতির কার্যালয়ে সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে মান্নান শিকদারের বিরুদ্ধে সমিতি ও সদস্যদের ৭লাখ ৬৮ হাজার টাকা আত্মসাতসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। মান্নান শিকদার কাকড়াজান ইউনিয়ন আ.লীগের সহ-সভাপতি এবং ওই সমিতির সাবেক কোষাধ্যক্ষ।
ওই সমিতির সদস্য রেবেকা বলেন, মান্নান শিকদার সমিতির অর্থ সম্পাদক থাকা কালে গাভী দেওয়ার কথা বলে আমার কাছ থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নিয়েছে। টাকা চাইতে গেলে মামলার ভয় দেখায়। তাই ইউএনওর কাছে অভিযোগ করেছি। আমার মত আরো ৫ জন সদস্যের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। আমরা এই প্রতারকের বিচার চাই।
ওসমান গণি বলেন, এ সমিতিতে বৃক্ষরোপনের একটি প্রকল্প আসে। মান্নান শিকদার তার লোকবল নিয়ে রাতের আঁধারে সেই গাছগুলো তুলে ফেলেছে। ওই প্রতারকের আমরা বিচার চাই।
টেংরা মাদলা খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির
সভাপতি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য রুহুল আমীন বলেন, ৬ জন সদস্য ও সমিতির নিজস্ব তহবিল হতে ৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মান্নান শিকদারকে সর্ব সম্মতিক্রমে কোষাধ্যক্ষ পদ থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। টাকা আত্মসাৎ ঘটনায় আদালতে মামলা করা হয়েছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে আমাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে মান্নান শিকদার বলেন, আমি সমিতির কোন টাকা আত্মসাৎ করিনি। অভিযোগগুলো মিথ্যা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
টাঙ্গাইলের সখীপুরে টেংরা মাদলা খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির বহিস্কৃত কোষাধ্যক্ষ ও আওয়ামীলীগ নেতা মান্নান শিকদারের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মানববন্ধন করেছে ওই সমিতির সদস্যরা। বুধবার সকালে ১১টায় উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের টেংরা মাদলা খাল সমিতির কার্যালয়ে সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে মান্নান শিকদারের বিরুদ্ধে সমিতি ও সদস্যদের ৭লাখ ৬৮ হাজার টাকা আত্মসাতসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়। মান্নান শিকদার কাকড়াজান ইউনিয়ন আ.লীগের সহ-সভাপতি এবং ওই সমিতির সাবেক কোষাধ্যক্ষ।
ওই সমিতির সদস্য রেবেকা বলেন, মান্নান শিকদার সমিতির অর্থ সম্পাদক থাকা কালে গাভী দেওয়ার কথা বলে আমার কাছ থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নিয়েছে। টাকা চাইতে গেলে মামলার ভয় দেখায়। তাই ইউএনওর কাছে অভিযোগ করেছি। আমার মত আরো ৫ জন সদস্যের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। আমরা এই প্রতারকের বিচার চাই।
ওসমান গণি বলেন, এ সমিতিতে বৃক্ষরোপনের একটি প্রকল্প আসে। মান্নান শিকদার তার লোকবল নিয়ে রাতের আঁধারে সেই গাছগুলো তুলে ফেলেছে। ওই প্রতারকের আমরা বিচার চাই।
টেংরা মাদলা খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির
সভাপতি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য রুহুল আমীন বলেন, ৬ জন সদস্য ও সমিতির নিজস্ব তহবিল হতে ৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মান্নান শিকদারকে সর্ব সম্মতিক্রমে কোষাধ্যক্ষ পদ থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। টাকা আত্মসাৎ ঘটনায় আদালতে মামলা করা হয়েছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে আমাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে মান্নান শিকদার বলেন, আমি সমিতির কোন টাকা আত্মসাৎ করিনি। অভিযোগগুলো মিথ্যা।