কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবির থেকে অস্ত্র, গুলি, ওয়াকিটকিসহ আরসা গ্রুপের কমান্ডার হাফেজ জুবায়েরকে (৩২) আটক করেছে আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন)।
বুধবার ( ১০মে) দুপুর ১২টার দিকে ৮ আমর্ড পুলিশের কার্যালয়ে এক সাংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ৮ এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. ফারুক আহমদ।
বুধবার ভোর ৪টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯ ব্লক-এ/১৪ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আরসার কমান্ডার হাফেজ জুবায়ের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯ ব্লক-এ/১৪ ব্লকের ওমর মিয়ার ছেলে।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. ফারুক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় হাফেজ জুবায়েরকে আটক করা হয়।
পরে তার দেখানো তথ্যমতে, ঘরে থাকা টিনের ট্রাংকে দেশীয় তৈরি চারটি ওয়ান শুটার গান, ৩২ রাউন্ড গুলি, এক রাউন্ড গুলির খোসা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং চার্জার জব্দ করা হয়।
তিনি আরো জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘ ছয় মাস মিয়ানমারের গহীন অরণ্যে আরসা গ্রুপের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ নেন। বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। সম্প্রতি তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন।
উদ্ধারকৃত আলামতসহ হাফেজ জুবায়েরকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান ফারুক আহমেদ।
বুধবার, ১০ মে ২০২৩
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবির থেকে অস্ত্র, গুলি, ওয়াকিটকিসহ আরসা গ্রুপের কমান্ডার হাফেজ জুবায়েরকে (৩২) আটক করেছে আর্মড ব্যাটালিয়ন পুলিশ (এপিবিএন)।
বুধবার ( ১০মে) দুপুর ১২টার দিকে ৮ আমর্ড পুলিশের কার্যালয়ে এক সাংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ৮ এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. ফারুক আহমদ।
বুধবার ভোর ৪টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯ ব্লক-এ/১৪ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আরসার কমান্ডার হাফেজ জুবায়ের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯ ব্লক-এ/১৪ ব্লকের ওমর মিয়ার ছেলে।
পুলিশ কর্মকর্তা মো. ফারুক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৯এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় হাফেজ জুবায়েরকে আটক করা হয়।
পরে তার দেখানো তথ্যমতে, ঘরে থাকা টিনের ট্রাংকে দেশীয় তৈরি চারটি ওয়ান শুটার গান, ৩২ রাউন্ড গুলি, এক রাউন্ড গুলির খোসা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং চার্জার জব্দ করা হয়।
তিনি আরো জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘ ছয় মাস মিয়ানমারের গহীন অরণ্যে আরসা গ্রুপের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ নেন। বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। সম্প্রতি তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন।
উদ্ধারকৃত আলামতসহ হাফেজ জুবায়েরকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান ফারুক আহমেদ।