কানাডায় প্রয়াত কবি আসাদ চৌধুরী সেখানেই সমাহিত হচ্ছেন।
শুক্রবার টরন্টোর নাগেট মসজিদে আসাদ চৌধুরীর জানাজা হবে। পরে কবির মরদেহ সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মসজিদের ভেতরে আধা ঘণ্টা রাখা হবে।
তারপর পিকারিং ডাফিন মেডোজে দাফন করা হবে।
কবির জামাতা নাদিম ইকবাল বলেন, “উনার পরিবারের সদস্যরা কেউ দেশে থাকেন না। এজন্য পরিবারের সবাই চেয়েছেন কানাডাতেই যেন দাফন করা হয়।”
প্রায় তিন সপ্তাহ হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার কানাডার অশোয়া শহরের লেক রিজ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগে করেন খ্যাতিমান কবি আসাদ চৌধুরী।
আসাদ চৌধুরীর দুই ছেলে ও এক মেয়ের সবাই কানাডায় বসবাস করেন।
১৯৪৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার মেহেন্দিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন আসাদ চৌধুরী। প্রথম কবিতার বই ‘তবক দেওয়া পান’ এ পরিচিতি পান কবি আসাদ চৌধুরী।
১৯৮৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান তিনি। ২০১৩ সালে পান একুশে পদক।
সারাদেশ: যশোরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
অপরাধ ও দুর্নীতি: লক্ষ্মীপুরে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধাকে কুপিয়ে হত্যা