সাহিত্য পত্রিকা সারেঙ ও পুথি প্রকাশের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা ও আমাদের আত্মপরিচয়’ শীর্ষক সেমিনারে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করার দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সাহিত্য পত্রিকা সারেঙ ও পুথি প্রকাশের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা ও আমাদের আত্মপরিচয়’ শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে সর্বসম্মতভাবে আবুল কাশেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করা এ প্রস্তাব গ্রহন করা হয়।
ড. মাহবুব হাসানের সভাপতিত্বে ও সারেঙ সম্পাদক আবদুর রহমান মল্লিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন, কবি শাহীন রেজা ও কবি জাকির আবু জাফর। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে জাহানারা হকের কাব্যগ্রন্থ ‘মায়াবী উপত্যকা’ ও সারেঙ এর জুলাই বিপ্লব সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- কথা সাহিত্যিক জয়শ্রী দাস, প্রিন্সিপাল সাব্বির উদ্দিন আহমেদ, আহমেদ মতিউর রহমান, কবি শাহ সিদ্দিক, সৈয়দ নাজমুল আহসান, এ জেড মল্লিক, আলেয়া বেগম আলো, আলমগীর গোলাপ, পুথিপ্রকাষের সুজন বিশ্বাস প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য শাহনাজ পলি, সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম, নাসরীন গীতি, জাফরুল ইসলাম ও রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, ঈশ্বরের বিরোধীতার কোনো প্রয়োজন নেই। মানুষ বিপদে নিপতিত হলে ঈশ্বরের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে। একই শাসনের অধীনে আমরা হিন্দু-মুসলিম সুন্দর সহাবস্থান করতে পারি। পৃথিবীকে আমরা সুন্দর করতে পারি শুভবুদ্ধির চর্চার মাধ্যমে। পৃথিবীতে সংস্কতির ধারণা অনেক পরে এসেছে। নাচ গান প্রভৃতি বিনোদনকে সংস্কৃতি বিবেচনা করে সংস্কৃতির ধারণাকে সংকুচিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা সংযোজন করে ধর্মকে আরো জাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সাহিত্য পত্রিকা সারেঙ ও পুথি প্রকাশের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা ও আমাদের আত্মপরিচয়’ শীর্ষক সেমিনারে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করার দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সাহিত্য পত্রিকা সারেঙ ও পুথি প্রকাশের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা ও আমাদের আত্মপরিচয়’ শীর্ষক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে সর্বসম্মতভাবে আবুল কাশেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করা এ প্রস্তাব গ্রহন করা হয়।
ড. মাহবুব হাসানের সভাপতিত্বে ও সারেঙ সম্পাদক আবদুর রহমান মল্লিকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন, কবি শাহীন রেজা ও কবি জাকির আবু জাফর। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে জাহানারা হকের কাব্যগ্রন্থ ‘মায়াবী উপত্যকা’ ও সারেঙ এর জুলাই বিপ্লব সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- কথা সাহিত্যিক জয়শ্রী দাস, প্রিন্সিপাল সাব্বির উদ্দিন আহমেদ, আহমেদ মতিউর রহমান, কবি শাহ সিদ্দিক, সৈয়দ নাজমুল আহসান, এ জেড মল্লিক, আলেয়া বেগম আলো, আলমগীর গোলাপ, পুথিপ্রকাষের সুজন বিশ্বাস প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য শাহনাজ পলি, সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম, নাসরীন গীতি, জাফরুল ইসলাম ও রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, ঈশ্বরের বিরোধীতার কোনো প্রয়োজন নেই। মানুষ বিপদে নিপতিত হলে ঈশ্বরের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে। একই শাসনের অধীনে আমরা হিন্দু-মুসলিম সুন্দর সহাবস্থান করতে পারি। পৃথিবীকে আমরা সুন্দর করতে পারি শুভবুদ্ধির চর্চার মাধ্যমে। পৃথিবীতে সংস্কতির ধারণা অনেক পরে এসেছে। নাচ গান প্রভৃতি বিনোদনকে সংস্কৃতি বিবেচনা করে সংস্কৃতির ধারণাকে সংকুচিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা সংযোজন করে ধর্মকে আরো জাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।